গ্রামের ময়রা ভাইফোঁটার মিষ্টিতে আজও এই উপকরণ মেশায়, শহরের মিষ্টির দোকানদার এসব ভুলে গেছে
Odd বাংলা ডেস্ক: ভাইফোঁটা অসম্পূর্ণ মিষ্টি ছাড়া। এই বিশেষ দিনটিতে ভাইয়ের প্লেটে রকমারি মিষ্টি না দিলে বোনেদের যে মনই ভরে না। তবে ভাইয়ের পছন্দের মিষ্টি কেনা কি মুখের কথা? তাই সোমবার সকাল থেকেই মিষ্টির দোকানগুলিতে বোনেদের লম্বা লাইন। কিন্তু এই মিষ্টিরও নিজস্ব একটি ইতিহাস আছে। দুর্গাপুজো শেষ হতে না হতেই একটা সময় বাংলার ঘরে ঘরে নারকোল নাড়ু, নারকোলের পিঠে তৈরির রেওয়াজ ছিল। এবং সেই নাড়ু ভাইফোঁটার দিনও ভাইদের প্লেটে তুলে দিত বোনেরা। এবং এই লোকাচার ক্রমে মানুষের মনে শাস্ত্রাচারে পরিনত হয়।
তিলকদানের পরে ভাইয়ের হাতে দেওয়া হয় নারকেল। ভাই বিবাহিত হলে তাঁর স্ত্রী ও সন্তানাদির হাতেও নারকোল দেয় বোন। শুধু তাই নয় ভাইফোঁটার দিন যে মিষ্টি ব্যবহার করা হয় তাতেও নারকেল ছোঁয়াতে হয়। গ্রাম বাংলা ময়রা গোষ্ঠী একটা সময় এই নিয়ম মেনে চলতো। কারন নারকেল হল শুভ সূচনার ও শুভ কামনার প্রতীক। তাই নারকেল ভাইফোঁটাতে ব্যবহার করা এক সময় ছিল জরুরি। আজ সে সবই ইতিহাস। শহরের মিষ্টির দোকানগুলি এখন এই কথা শুনলে হয়তো ঠাট্টা করবে। কিন্তু বাংলার সংস্কৃতিতে ভাইফোঁটার মিষ্টির মধ্যে নারকেল ব্যবহারের রীতি ছিল।
তিলকদানের পরে ভাইয়ের হাতে দেওয়া হয় নারকেল। ভাই বিবাহিত হলে তাঁর স্ত্রী ও সন্তানাদির হাতেও নারকোল দেয় বোন। শুধু তাই নয় ভাইফোঁটার দিন যে মিষ্টি ব্যবহার করা হয় তাতেও নারকেল ছোঁয়াতে হয়। গ্রাম বাংলা ময়রা গোষ্ঠী একটা সময় এই নিয়ম মেনে চলতো। কারন নারকেল হল শুভ সূচনার ও শুভ কামনার প্রতীক। তাই নারকেল ভাইফোঁটাতে ব্যবহার করা এক সময় ছিল জরুরি। আজ সে সবই ইতিহাস। শহরের মিষ্টির দোকানগুলি এখন এই কথা শুনলে হয়তো ঠাট্টা করবে। কিন্তু বাংলার সংস্কৃতিতে ভাইফোঁটার মিষ্টির মধ্যে নারকেল ব্যবহারের রীতি ছিল।
Post a Comment