২০১৯ সালের সেরা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন কোনগুলি?


Odd বাংলা ডেস্ক: যথারীতি স্মার্টফোনের বাজারের বেশির ভাগই দখলে ছিল অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের। সেই ধারাবাহিকতায় অ্যানড্রয়েড অ্যাপেরও ছিল জয়জয়কার।



গুগল অ্যাপ

জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিল গুগলের নিজস্ব কিছু অ্যাপ। এসবের মধ্যে আছে—ই-মেইল আদান-প্রদানের অ্যাপ ‘জিমেইল’, ক্লাউড স্টোরেজ ‘গুগল ড্রাইভ’, ছবি সম্পাদনার অ্যাপ ‘স্নাপসিড’, অনলাইন ম্যাপ ‘গুগল ম্যাপ’, নোট ও টু-ডু লিস্ট অ্যাপ ‘গুগল কিপ’, ভিডিও কলিং অ্যাপ ‘গুগল ডুও’।

গুগলের অ্যানড্রয়েড সব অ্যাপ একসঙ্গে পাওয়া যাবে এই তালিকায়—https://bit.ly/397L4IM|



সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অ্যাপ

এসবের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিল ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার। এ ছাড়া পেশাগত কাজে সামাজিক যোগাযোগ এবং চাকরি ও কর্মী খোঁজার কাজে নিজের জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছিল লিংকডইন।



চ্যাটিং/মেসেজিং অ্যাপ

এসবের মধ্যে জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত ছিল টেক জায়ান্ট ফেসবুক মালিকানাধীন মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপ।

এ ছাড়া এ বিভাগে জনপ্রিয়তার তালিকায় আরো আছে ভাইবার, টেলিগ্রাম, উইচ্যাট, স্ন্যাপচ্যাট ইত্যাদি।



অর্থ লেনদেনের অ্যাপ

অর্থ লেনদেন তথা ব্যাংকিংসেবা সহজ ও গ্রাহকবান্ধব করতে ব্যাংক ও আর্থিক অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোও ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়ে এসেছিল হরেক রকম অ্যাপ। মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান গুগল পে, এইচডিএফসির পেজ্যাপ ও ফোনপে অ্যাপ বেশ জনপ্রিয় ছিল। এ ছাড়া অন্য ব্যাংকগুলোর মধ্যে সিটি ব্যাংকের ‘সিটি টাচ’, স্টেট ব্যাংকের ‘ইয়োনো’, সমানতালে ব্যবহারকারীদের স্মার্টফোনে জায়গা করে নিয়েছে।  



ইউটিলিটি ও মিডিয়া

অ্যানড্রয়েড ফাইল ম্যানেজার হিসেবে বেশ জনপ্রিয় ছিল ‘সলিড এক্সপ্লোরার’ ও ‘ইএস ফাইল ম্যানেজার’। এ ছাড়া ভিডিও প্লেয়ার হিসেবে ছিল ‘এমএক্স প্লেয়ার’ ও ‘ভিএলসি প্লেয়ার’। আবহাওয়ার সার্বক্ষণিক হালনাগাদ তথ্য পেতে বহুল ব্যবহৃত অ্যাপ ছিল ‘অ্যাকুওয়েদার’। এ ছাড়া স্মার্টফোনে ওয়ালপেপার, রিংটোন ইত্যাদি ডাউনলোডের জন্য জনপ্রিয় অ্যাপ ছিল ‘জেস’।
Blogger দ্বারা পরিচালিত.