প্রেমিকা যাতে পরকীয়া না করে তাই তাকে খাইয়ে খাইয়ে মোটা করছেন প্রেমিক


Odd বাংলা ডেস্ক: যাদের প্রেমিকা জোটেনা বা জুটছেনা একমাত্র তারাই জানে প্রমিকা পাওয়া ঠিক কতটা কষ্টকর। তার ওপর তাকে ভালোবাসা বা প্রেম নিবেদন করা, সে যখন আবার উত্তরে ‘না’ বলে তখন ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসার কষ্টটা আরেক পাওনা। কোন মেয়েকে পছন্দ কিন্তু সে অন্য কারুর সাথে ঘুরছে, মাথা তখনও গরম হয়, যাদের জুটে গেছে সে ক্ষেত্রে ঈর্ষা তো থাকবেই। হ্যাঁ বন্ধু ঈর্ষা ! নিজের প্রেমিকার প্রতি ঈর্ষা প্রায় সব মধ্যবিত্ত ঘরের পুরুষেরই। কারণটা যদিও প্রেমিকা হারানর ভীতি, যেটা অনেকে নীতি হিসেবেও মনে করেন। ঈর্ষা সাধারণত মানুষের ক্ষেত্রে কাজ করে। এইভাবে যে তার হচ্ছে আমার কেন হচ্ছে না, ও পাচ্ছে আমি কেন পাচ্ছি না, ও যাচ্ছে আমি কেন যাচ্ছি না, এই ধরনের সমস্ত ক্ষেত্রে।

মূল কারনটা হল অপরের উন্নতিতেই মধ্যবিত্ত বাঙালি হিংসে বা ঈর্ষায় ভোগেন। শুধু মধ্যবিত্ত বাঙালিই নয়, পৃথিবীর প্রায় সমস্ত মানুষ যাদের কিছু হারানোর ভয় আছে তারা প্রত্যেকেই হিংসা বা ঈর্ষাতে ভোগেন। প্রেমে পরলে পুরুষের স্বভাবে একটু বদল ঘটে। কথায় আছে প্রেমে নাকি মানুষ অন্ধ হয়ে যায়, যা যুগে যুগে প্রমানিত। পাগল হওার উদাহরণ আমরা চোখের সামনেই দেখতে পাই। আর এর সাথে ঈর্ষা যোগ হলে তো সোনায় সোহাগা। রাস্তায় কোন ছেলে তার প্রেমিকার দিকে তাকাচ্ছে কিনা, কেউ বেশি পাত্তা দিচ্ছে কিনা বা প্রেমিকা কোন ছেলের সাথে বেশি কথা বলছে কিনা ইত্যাদি ঈর্ষা জন্ম নেওার কারন। এই চিন্তায় এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিল চিনের এই পুরুষটি। এনার নাম ইউ প্যান। এনার বক্তব্য ওনার প্রেমিকা একটু বেশিই সুন্দরী ফলে আরও অনেক ছেলে তার প্রেমিকার দিকে তাকায়।

প্রেমিকা যাতে হাত ছাড়া না হয়ে যায় তার জন্যে বার করলেন এক প্ল্যান। প্রেমিকাকে খাইয়ে খাইয়ে মোটা করছেন তিনি, জাঙ্ক ফুড খাওয়াচ্ছেন ঢেলে। তার বিশ্বাস প্রেমিকার আয়তন বেড়ে গেলে অন্য পুরুষদের কাছে সে আর এতো আকর্ষণীয় থাকবে না।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.