নেতাদের সুখের দিন শেষ, সংসদের ক্যান্টিনে বেড়ে যাবে সব খাবারের দাম
Odd বাংলা ডেস্ক: সংসদ ভবনের ক্যান্টিনে খুবই সস্তায় পাওয়া যায় মনপসন্দ খাবার৷ তা সে বিরিয়ানি হোক বা চিকেন কাটলেট বা সুস্বাদু মাছের চপ৷ বিপুল ভর্তুকিতে মেলা খাবারের দাম ছিল খুবই কম৷ আর সেই খাবারের মান ইদানিং খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিল৷ এমনই অভিযোগ উঠেছে IRCTC-র বিরুদ্ধে৷ দেশের সাংসদের জন্য বরাদ্দ এই ক্যান্টিনের খাবার তৈরি দায়িত্বে ছিল এই সংস্থা৷ এবার তাদের সরিয়ে অন্য ভেন্ডার দায়িত্ব নিতে চলেছে৷ সম্ভবত হলদিরাম বা বিকানেরওয়ালা মধ্যে কোনও এক সংস্থা পেতে চলেছে এই দায়িত্ব৷ এমন হলে যে সংসদ ক্যান্টিন পুরোটাই নিরামিষ হয়ে যাবে তা বলাই বাহুল্য৷ কারণ এই দু’টি সংস্থা ভেজিটেরিয়ান ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত৷ তাই প্রমাদ গুণছেন অনেক সাংসদ থেকে সংসদ ভবনের কর্মীরা!
তবে হলদিরাম এবং বিকানেরওয়ালার পাশাপাশি সরকার চালিত অন্য এক সংস্থা রয়েছে দৌড়ে৷ কার হাতে যাবে দায়িত্ব, তা ফুড কমিটির অবর্তমানে ঠিক করবেন লোকসভার স্পিকার ওপ বিড়লা৷ IRCTC-র পেশ করা খাবার খারাপ, এমন অভিযোগ উঠেছিল৷ তাই খাবার ও ক্যাটারিং সংস্থা বাতিলের দাবি জানানো হয়েছিল অবিলম্বে৷
তবে হলদিরাম এবং বিকানেরওয়ালার পাশাপাশি সরকার চালিত অন্য এক সংস্থা রয়েছে দৌড়ে৷ কার হাতে যাবে দায়িত্ব, তা ফুড কমিটির অবর্তমানে ঠিক করবেন লোকসভার স্পিকার ওপ বিড়লা৷ IRCTC-র পেশ করা খাবার খারাপ, এমন অভিযোগ উঠেছিল৷ তাই খাবার ও ক্যাটারিং সংস্থা বাতিলের দাবি জানানো হয়েছিল অবিলম্বে৷
এতদিন সাংসদরা এই দামে খাবার পেত, আর পাবে না |
ক্যাটারিং বদলের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে বাজেট সেশনে৷ এই নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বিজনেস অ্যাডভাইসারি কমিটি৷ খাবার দামেও হেরফের করা হতে পারে৷ এক বছরে সংসদে খাবার পিছনে খরচ হয় ১৭ কোটি টাকা যার মধ্যে অনেকটাই ভর্তুকি রয়েছে৷ ভর্তুকি পুরোপুরি উঠে যাওয়ার পক্ষেও মত দিয়েছেন বেশকিছু সাংসদ৷
Post a Comment