শাস্ত্রে কিন্তু মেয়েদের এই অঙ্গকেই সবচেয়ে পবিত্র বলে ধরা হয়


Odd বাংলা ডেস্ক: যখন কোন বাড়িতে মেয়ের জন্ম হয় তখন সকলেই বলেন যে ‘লক্ষ্মী এসেছে’। মেয়েরা তার ভাগ্য নিয়ে জন্ম নেয়। শুধু নিজের বাবার বাড়িতে নয়, বরং শ্বশুর বাড়িতে গেলেও সবাই বলে যে লক্ষ্মী এসেছে। এমনিতেও মেয়েরা নিজের বাবা মা এবং শ্বশুর বাড়িতে লক্ষ্মী রূপে বিরাজ করে। কিন্তু সমদ্রশাস্ত্র অনুযায়ী একটা ভাগ্যবতী মেয়ের কিছু গুন থাকে।


সেই ভাগ্যবতী মেয়ের গুনাগুন গুলি তার অঙ্গ প্রকাশ করে। সমুদ্রশাস্ত্রে বিভিন্ন চিহ্ন সংকেত ও লক্ষণের কথা বলা হয়েছে। যেমন তিল, হাত পায়ের ধরন ইত্যাদি। আর এই সমস্ত লক্ষন গুলির সাহায্যে আপনিও জেনে নিতে পারবেন নিজের ভাগ্য বা আপনার প্রেমিকা সম্পর্কে। তাহলে জেনে নেওয়া যাক –


চোখ- হরিণের মত চোখ যে সমস্ত মেয়েদের থাকে তারা প্রেম ভালোবাসা তথা সুখ সম্বৃদ্ধিতে ভরপুর হয়। যে সমস্ত মেয়েদের চোখের সাদা অংশের শেষে লাল ভাব দেখা যায় তার পরিবারের জন্য খুবই ভাগ্যবতী হয়ে থাকেন।


তিল- যেসব মেয়েদের কপালে তিল থাকে তারা ভাগ্যবতী ও ধনী হয়। যেসব মেয়েদের বাম গালে তিল থাকে তারা খুবই খাদ্যরসিক হয় এবং তারা রান্নাবান্নাতেও খুব পটু হয়।


নাভি-  যে সমস্ত মহিলাদের নাভি খুবই গভীর এবং ভিতরের দিক থেকে উঠানো হয়। তারা জীবনে শুধুমাত্র সুখ ভোগ করে। যে সমস্ত মহিলাদের নাভির পাশে তিল থাকে তারা জীবনে খুবই সুখ সম্বৃদ্ধি ভোগ করে থাকে।


হিন্দু শাস্ত্রে নারীর শরীরের বাকি অংশের থেকে পা’কে সবচেয়ে পবিত্র বলে মনে করা হয়। মেয়েদের পাকে দেবী লক্ষ্মীর পায়ের অনুরুপ বলেও মনে করা হয়। এইজন্য নতুন বউকে বরণ করার সময় নানান নিয়ম নিতি মেনে বরণ করা হয় আর মনে করা হয় বাড়িতে দেবী লক্ষ্মীর আগমন ঘটেছে।


এছাড়াও মেয়েদের পায়ের বিভিন্ন লক্ষন দেখে অনেক কিছু জানা যায়। যেসব নারীর পায়ের পাতায় শঙ্খ, চক্র, পদ্ম, পতাকা বা মৎস জাতিয় চিহ্ন থাকে তাদের রাজরানী হবার যোগ রয়েছে। কিন্তু ইঁদুর, সাপ বা কাক জাতিয় চিহ্ন থাকলে তাদের কপালে দারিদ্রযোগ রয়েছে।
Blogger দ্বারা পরিচালিত.