কপিল মুনি নন, গঙ্গাসাগরের আসল প্রাণপুরুষ ওয়ারেন হেস্টিংস


Odd বাংলা ডেস্ক: সাগরের উন্নয়নযজ্ঞ? আজকের ড্রেজার, অপটিকাল ফাইবারের ঢের আগে জনবিরল দ্বীপে বসতি স্থাপনের প্রথম উদ্যোগ ওয়ারেন হেস্টিংসের। জঙ্গল কেটে লোক বসানোর জন্য ১৮১৯-এ ৩০ হাজার টাকা অনুমোদন করেন তিনি। বাঙালিরা গেল না, আরাকান থেকে পাঁচশো পরিবার বসতি গড়ল সেখানে। ১৮২২-এ দ্বীপে তৈরি হল রাস্তা, ১৮৩১-এ বসল টেলিগ্রাফের তার। কপিল মুনি নন, ওয়ারেন হেস্টিংস-ই সাগরতীর্থের আসল প্রাণপুরুষ। 
উনিশ শতকে মেলাটার একটা আন্তর্জাতিক চরিত্র ছিল। সমাচার দর্পণ জানাচ্ছে, ‘ব্রহ্মদেশ হইতে অধিকতর লোক আসিয়াছিল।’ স্বাভাবিক! আউং সান সু চি-র দেশ না থাকলে গঙ্গাসাগরে বসতি থাকত না।

সাগরের উন্নয়নযজ্ঞ? আজকের ড্রেজার, অপটিকাল ফাইবারের ঢের আগে জনবিরল দ্বীপে বসতি স্থাপনের প্রথম উদ্যোগ ওয়ারেন হেস্টিংসের। জঙ্গল কেটে লোক বসানোর জন্য ১৮১৯-এ ৩০ হাজার টাকা অনুমোদন করেন তিনি। বাঙালিরা গেল না, আরাকান থেকে পাঁচশো পরিবার বসতি গড়ল সেখানে। ১৮২২-এ দ্বীপে তৈরি হল রাস্তা, ১৮৩১-এ বসল টেলিগ্রাফের তার। কপিল মুনি নন, ওয়ারেন হেস্টিংস-ই সাগরতীর্থের আসল প্রাণপুরুষ।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.