একবার জেনে গেলে সারাজীবনে কখনওই হার্ট অ্যাটাক হবে না
Odd বাংলা ডেস্ক: সমীক্ষা বলে প্রায় ৩৫% ব্যক্তি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এবং প্রতি বছরে অনেক মানুষের মৃত্যু হচ্ছে পুরো পৃথিবীতে। তাই সময় থাকতে এই রোগের লক্ষণগুলো জেনে রাখা অবশ্যই দরকার।
কেননা এই সমস্যা এখন দ্বিগুণ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।কিন্তু সব থেকে বেশি চিন্তার কারণ যেটি সেটি হচ্ছে এখনো বেশিরভাগ মানুষ হার্ট অ্যাটাকের কারণ কি? কেন এমন হয় তা জানেন না। তাই আজ আমরা আজকের এই প্রতিবেদনটিতে এই হার্ট অ্যাটাকের কারণ নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।আর এই প্রতিবেদনটি পড়ারর পর আপনি যদি এই নিয়মগুলো মেনে চলেন তাহলে আপনার জীবনে কোনদিন হার্ট অ্যাটাক হবে না।
এই প্রতিবেদনটি অবশ্যই শেষ পর্যন্ত পড়বেন এটা আপনাদের কাছে অনুরোধ রইল।হার্ট অ্যাটাক একটি হৃদপিণ্ড জনিত রোগ আর আমাদের হৃৎপিণ্ডের রোগ হয়ে থাকে শরীরে দূষিত রক্ত বেড়ে গেলে অর্থাৎ রক্তে টক্সিন এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে। এমনটা হলে রক্ত খারাপ হয়ে যায় এবং হৃদপিন্ডের নালী থেকে বের হতে পারে না। যার ফলে রক্ত বের হওয়ার জন্য হৃদপিণ্ডকে বেশি জোরে পাম্প করতে হয়। যখন রক্ত অতিরিক্ত মাত্রায় গাড়ো হয়ে পড়ে তখন নালীতে ব্লকেজের সৃষ্টি হয়।
যার ফলে হৃৎপিণ্ডের স্নায়ুতে ব্লকেজের সৃষ্টি দেখা দেয়। আর এর জন্য হার্ট সঠিকভাবে রক্ত পরিবহন করতে পারে না। যে কারণে ব্যক্তির বুকে প্রচণ্ড ব্যথার সৃষ্টি হয় এবং ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক চলে আসে।হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে যখন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয় তখন অপারেশনের মাধ্যমে চিকিৎসা করে থাকেন। এই অপারেশনকে এনজিওপ্লাস্টি অপারেশন বলা হয়ে থাকে। আর যেখানে ব্লকেজ হয়েছে সেখানে একটি স্প্রিং এর জিনিস বসানো হয়।
যার ফলে রক্ত পুনরায় স্বাভাবিকভাবে চলাচল করতে পারে। কিন্তু পরবর্তী ক্ষেত্রে কি হবে এটা ডাক্তার কখনই আপনাকে জানাবেন না।যে জায়গায় স্প্রিং বসানো হয় সেই জায়গার আগে এবং পেছনে পুনরায় ব্লকেজের সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ফলে পুনরায় ব্যক্তিকে হার্ট অ্যাটাকের শিকার হতে হয়।
কিন্তু সাধারণ মানুষ এ বিষয়টি বুঝতে পারেন না এবং আপনারা লক্ষ লক্ষ টাকা এই ধরনের অপারেশনের জন্য খরচ করে দেন। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা হয়েছে সুস্থ থাকার জন্য আপনি প্রথমে আপনার শরীরকে জানুন আপনার খাদ্যাভাস এর প্রয়োজনকে জানুন।এর মানে আমাদের শরীরের ভেতরে আভ্যন্তরীণ পার্টগুলো সম্পর্কে এবং তারা কি কি কাজ করে সে সম্পর্কে জানতে হবে।আর খাদ্যাভ্যাসকে জানার মানে কোন সময়ে কোন খাবার খেতে হবে সে বিষয়ে সঠিক ধারণা থাকতে হবে।
পাশাপাশি কি কি খাবার খাওয়া উচিত,কি উচিত না সে বিষয়ে আপনাদের জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। কিন্তু মানুষ আজকাল এগুলি জানা সত্ত্বেও তার উল্টোটা করে থাকছে। মানুষ শরীরে ঠিকমত যত্ন নিচ্ছে না। সঠিকভাবে সঠিক পরিমাণ খাবার গ্রহণ করছে। আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে যখন রক্তে এসিডের মাত্রা বেড়ে যায় তখন ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক দেখা দেয়।
পাশাপাশি ডায়াবেটিস, অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে হার্ট-অ্যাটাকে আক্রান্ত হবার পূর্বে আমাদের শরীর কিছু কিছু লক্ষণ বা সংকেত দিয়ে থাকে। আর যে ব্যক্তি এই সংকেতগুলো বুঝতে পেরে যাবে এবং নিজের খাদ্যাভাসের পরিবর্তন করে নেবে সে ব্যক্তিকে কখনোই হার্ট অ্যাটাকের শিকার হতে হবে না পাশাপাশি অন্য রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবে।
তাহলে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক এ লক্ষণ গুলি সম্পর্কে। যখন কোনো ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক হয় তখন ওই ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক হওয়ার পূর্বে 20 থেকে 30 দিন আগে পর্যন্ত শরীরে কিছু কিছু পরিবর্তন দেখা দেবে।হার্ট অ্যাটাক হওয়ার একটি লক্ষণ হলো আপনি কোন কাজ বা পরিশ্রম না করা সত্বেও আপনার দুর্বল অনুভূত হবে সব সময়। এরপরে যখন খুশি আপনার হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।
কেননা হার্টে ধমনী খারাপ কোলেস্টরেলের জন্য বন্ধ হয়ে যায় বা সংকুচিত হয়ে যায় যার ফলে হৃদপিন্ডের অধিক চাপের সৃষ্টি হয় এ জন্য পরিশ্রম না করেও আপনাদের অলসতা ভাব দেখা দিতে পারে। এছাড়া আপনাদের যদি কিছুদিন যাবত অল্প অল্প করে বুকে ব্যথা বা যন্ত্রণা সমস্যা দেখা দেয় তাহলে এটিও হার্ট অ্যাটাকে অন্যতম একটি লক্ষণ বলে মনে করা হয়। হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা দেখা দেয় মূলত শরীরে অম্ল বা এসিড বাড়ার ফলে।
আর যখন শরীরে প্রয়োজনের অতিরিক্ত অধিকমাত্রায় অম্ল কিংবা এসিডের সৃষ্টি হয় মুখের মধ্যে জ্বালা বা জল আসা, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিতে থাকে।যখন এই ধরনের লক্ষণ আপনার শরীরে দেখা দেয় তখন বুঝতে হবে আপনার শরীর ঠিক মতো কাজ করতে পারছে না। এবং শরীরের চিকিৎসার দরকার।আর এইসব সমস্যা দেখা দেওয়ার মুখ্য কারণ হচ্ছে খাবারের মধ্যে অম্লজাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া।
এর ফলে এ সমস্ত জিনিস গুলো রক্তের সাথে মিশে গিয়ে রক্তের অম্লতাকে বৃদ্ধি করে। এবং রক্ত গাড়ো হয়ে যায়। যার ফলে আপনার দেহে হার্ট এ্যাটাকের মত সমস্যা সৃষ্টি হয়ে যায়। যেসব খাবারে অম্লতার মাত্রা বৃদ্ধি থাকে সেগুলির মধ্যে অন্যতম খাবার হচ্ছে চা এবং কফি। কফির মধ্যে ক্যাফেইন, নিকোটিনের মত প্রায় 18 ধরনের কেমিক্যাল থাকে।
যেটি শরীরে আম্লতা বৃদ্ধির পাশাপাশি অন্য রোগের সৃষ্টি করে। এছাড়া আয়োডিন যুক্ত লবন, রিফাইন তেলে সব থেকে বেশি হার্ট অ্যাটাকের সৃষ্টি করে। তাই এগুলো ব্যবহার করা বন্ধ করা উচিত। পাশাপাশি অতিরিক্ত পরিমাণে তেলেভাজা জিনিস, তামাকজাতীয় দ্রব্য, মদ ,মাংস, মিষ্টি, চিনি, লবণ জাতীয় খাবার এবং গরম দুধ এসব জিনিস গুলো থেকেও শরীরের অম্লতা বৃদ্ধি পায়।
কেননা এই সমস্যা এখন দ্বিগুণ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।কিন্তু সব থেকে বেশি চিন্তার কারণ যেটি সেটি হচ্ছে এখনো বেশিরভাগ মানুষ হার্ট অ্যাটাকের কারণ কি? কেন এমন হয় তা জানেন না। তাই আজ আমরা আজকের এই প্রতিবেদনটিতে এই হার্ট অ্যাটাকের কারণ নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।আর এই প্রতিবেদনটি পড়ারর পর আপনি যদি এই নিয়মগুলো মেনে চলেন তাহলে আপনার জীবনে কোনদিন হার্ট অ্যাটাক হবে না।
এই প্রতিবেদনটি অবশ্যই শেষ পর্যন্ত পড়বেন এটা আপনাদের কাছে অনুরোধ রইল।হার্ট অ্যাটাক একটি হৃদপিণ্ড জনিত রোগ আর আমাদের হৃৎপিণ্ডের রোগ হয়ে থাকে শরীরে দূষিত রক্ত বেড়ে গেলে অর্থাৎ রক্তে টক্সিন এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে। এমনটা হলে রক্ত খারাপ হয়ে যায় এবং হৃদপিন্ডের নালী থেকে বের হতে পারে না। যার ফলে রক্ত বের হওয়ার জন্য হৃদপিণ্ডকে বেশি জোরে পাম্প করতে হয়। যখন রক্ত অতিরিক্ত মাত্রায় গাড়ো হয়ে পড়ে তখন নালীতে ব্লকেজের সৃষ্টি হয়।
যার ফলে হৃৎপিণ্ডের স্নায়ুতে ব্লকেজের সৃষ্টি দেখা দেয়। আর এর জন্য হার্ট সঠিকভাবে রক্ত পরিবহন করতে পারে না। যে কারণে ব্যক্তির বুকে প্রচণ্ড ব্যথার সৃষ্টি হয় এবং ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক চলে আসে।হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে যখন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয় তখন অপারেশনের মাধ্যমে চিকিৎসা করে থাকেন। এই অপারেশনকে এনজিওপ্লাস্টি অপারেশন বলা হয়ে থাকে। আর যেখানে ব্লকেজ হয়েছে সেখানে একটি স্প্রিং এর জিনিস বসানো হয়।
যার ফলে রক্ত পুনরায় স্বাভাবিকভাবে চলাচল করতে পারে। কিন্তু পরবর্তী ক্ষেত্রে কি হবে এটা ডাক্তার কখনই আপনাকে জানাবেন না।যে জায়গায় স্প্রিং বসানো হয় সেই জায়গার আগে এবং পেছনে পুনরায় ব্লকেজের সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ফলে পুনরায় ব্যক্তিকে হার্ট অ্যাটাকের শিকার হতে হয়।
কিন্তু সাধারণ মানুষ এ বিষয়টি বুঝতে পারেন না এবং আপনারা লক্ষ লক্ষ টাকা এই ধরনের অপারেশনের জন্য খরচ করে দেন। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা হয়েছে সুস্থ থাকার জন্য আপনি প্রথমে আপনার শরীরকে জানুন আপনার খাদ্যাভাস এর প্রয়োজনকে জানুন।এর মানে আমাদের শরীরের ভেতরে আভ্যন্তরীণ পার্টগুলো সম্পর্কে এবং তারা কি কি কাজ করে সে সম্পর্কে জানতে হবে।আর খাদ্যাভ্যাসকে জানার মানে কোন সময়ে কোন খাবার খেতে হবে সে বিষয়ে সঠিক ধারণা থাকতে হবে।
পাশাপাশি কি কি খাবার খাওয়া উচিত,কি উচিত না সে বিষয়ে আপনাদের জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। কিন্তু মানুষ আজকাল এগুলি জানা সত্ত্বেও তার উল্টোটা করে থাকছে। মানুষ শরীরে ঠিকমত যত্ন নিচ্ছে না। সঠিকভাবে সঠিক পরিমাণ খাবার গ্রহণ করছে। আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে যখন রক্তে এসিডের মাত্রা বেড়ে যায় তখন ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক দেখা দেয়।
পাশাপাশি ডায়াবেটিস, অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে হার্ট-অ্যাটাকে আক্রান্ত হবার পূর্বে আমাদের শরীর কিছু কিছু লক্ষণ বা সংকেত দিয়ে থাকে। আর যে ব্যক্তি এই সংকেতগুলো বুঝতে পেরে যাবে এবং নিজের খাদ্যাভাসের পরিবর্তন করে নেবে সে ব্যক্তিকে কখনোই হার্ট অ্যাটাকের শিকার হতে হবে না পাশাপাশি অন্য রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবে।
তাহলে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক এ লক্ষণ গুলি সম্পর্কে। যখন কোনো ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক হয় তখন ওই ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক হওয়ার পূর্বে 20 থেকে 30 দিন আগে পর্যন্ত শরীরে কিছু কিছু পরিবর্তন দেখা দেবে।হার্ট অ্যাটাক হওয়ার একটি লক্ষণ হলো আপনি কোন কাজ বা পরিশ্রম না করা সত্বেও আপনার দুর্বল অনুভূত হবে সব সময়। এরপরে যখন খুশি আপনার হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।
কেননা হার্টে ধমনী খারাপ কোলেস্টরেলের জন্য বন্ধ হয়ে যায় বা সংকুচিত হয়ে যায় যার ফলে হৃদপিন্ডের অধিক চাপের সৃষ্টি হয় এ জন্য পরিশ্রম না করেও আপনাদের অলসতা ভাব দেখা দিতে পারে। এছাড়া আপনাদের যদি কিছুদিন যাবত অল্প অল্প করে বুকে ব্যথা বা যন্ত্রণা সমস্যা দেখা দেয় তাহলে এটিও হার্ট অ্যাটাকে অন্যতম একটি লক্ষণ বলে মনে করা হয়। হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা দেখা দেয় মূলত শরীরে অম্ল বা এসিড বাড়ার ফলে।
আর যখন শরীরে প্রয়োজনের অতিরিক্ত অধিকমাত্রায় অম্ল কিংবা এসিডের সৃষ্টি হয় মুখের মধ্যে জ্বালা বা জল আসা, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিতে থাকে।যখন এই ধরনের লক্ষণ আপনার শরীরে দেখা দেয় তখন বুঝতে হবে আপনার শরীর ঠিক মতো কাজ করতে পারছে না। এবং শরীরের চিকিৎসার দরকার।আর এইসব সমস্যা দেখা দেওয়ার মুখ্য কারণ হচ্ছে খাবারের মধ্যে অম্লজাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া।
এর ফলে এ সমস্ত জিনিস গুলো রক্তের সাথে মিশে গিয়ে রক্তের অম্লতাকে বৃদ্ধি করে। এবং রক্ত গাড়ো হয়ে যায়। যার ফলে আপনার দেহে হার্ট এ্যাটাকের মত সমস্যা সৃষ্টি হয়ে যায়। যেসব খাবারে অম্লতার মাত্রা বৃদ্ধি থাকে সেগুলির মধ্যে অন্যতম খাবার হচ্ছে চা এবং কফি। কফির মধ্যে ক্যাফেইন, নিকোটিনের মত প্রায় 18 ধরনের কেমিক্যাল থাকে।
যেটি শরীরে আম্লতা বৃদ্ধির পাশাপাশি অন্য রোগের সৃষ্টি করে। এছাড়া আয়োডিন যুক্ত লবন, রিফাইন তেলে সব থেকে বেশি হার্ট অ্যাটাকের সৃষ্টি করে। তাই এগুলো ব্যবহার করা বন্ধ করা উচিত। পাশাপাশি অতিরিক্ত পরিমাণে তেলেভাজা জিনিস, তামাকজাতীয় দ্রব্য, মদ ,মাংস, মিষ্টি, চিনি, লবণ জাতীয় খাবার এবং গরম দুধ এসব জিনিস গুলো থেকেও শরীরের অম্লতা বৃদ্ধি পায়।
Post a Comment