প্রাচীনকাল থেকে এই কাজ করতে বাধা দিত বয়স্করা, এবার মানা করল বিজ্ঞানীরা


Odd বাংলা ডেস্ক: আমাদের সমাজে দুই লিঙ্গের মানুষ প্রধানত বাস করে, ছেলে এবং মেয়ে। একটা মেয়ে শিশু শৈশব কৈশোর মহিলা প্রভৃতি ধাপের মধ্যে দিয়ে পরিপূর্ণ নারীতে পরিনত হয়।

সাধারনত যুবতি বয়স পর্যন্ত কোন নারীকে মেয়ে বলা হয়ে থাকে। মেয়েকে কন্যা বলেও পরিচয় দেওয়া হয়ে থাকে। প্রায় ১৫৩০ খ্রিষ্টাব্দের কাছাকাছি সময় থেকে অবিবাহিত নারীকে মেয়ে বলা শুরু হয়।

গ্রামের দিকে অনেক কাল আগে থেকেই এই প্রথা আছে যে, পুরুষদের মেয়েদের চুলে হাত দিতে নেই। এমনকি তারা আত্মীয় হলেও তা করা উচিৎ নয়! কিন্তু কেন? এই অদ্ভুত নিয়ম কেন? এবার সেই প্রশ্নের উত্তর খুজতে খুজতে এক অবিশ্বাস্য উত্তর পেলেন বিজ্ঞানীরা।

কারন হিসেবে বিজ্ঞানীরা বলেন যে মেয়েদের চুলের গোড়ায় একধরনের গ্রন্থি আছে এবং সেই গ্রন্থিতে হাতের স্পর্শ লাগলে বা ধরলে তাদের শরীরে কামনা বাড়তে থাকে। যা মোটেই সুবিধের নয়। আর এই জন্যই হয়তো প্রাচীনকাল থেকেই এই প্রথাটি এখনো সমাদৃত হয়ে আসছে।

সুতরাং বিজ্ঞান সম্মতভাবে এটা এখন প্রমানিত যে মেয়েদের চুলে হাত দেওয়া উচিত নয়। এরপর থেকে মেয়েদের চুলে হাত দিলে একবারটির জন্যে এই কথাতি ভাববেন অবশ্যই।
Blogger দ্বারা পরিচালিত.