কৃষকদের জন্য কল্পতরু মোদী সরকার, জেনে নিন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকশন পয়েন্ট


Odd বাংলা ডেস্ক: ২০২২ সালের মধ্যে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার লক্ষ্য কেন্দ্রের, বাজেটে ঘোষণা করলেন সীতারমন। কৃষিক্ষেত্রে ডালের উতপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। একইসঙ্গে গ্রাম-সড়ক যোজনা একই সঙ্গে শহরকে যোগ করেছে। আমরা কৃষিকে অনেকটাই প্রতিযোগীতাামুলক করে তুলতে পেরেছি। একইসঙ্গে কৃষি ও পশুপালনের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে কয়েকটি অ্যাকশন পয়েন্ট রয়েছে- 

  • সরকার ১০০টি জলকষ্ট প্রবন জেলায় বাছাই করে তাদের সাহায্য করায় বদ্ধপরিকর। পাশাপাশি ডিজেল ও কেরোসিনের ওপর নির্ভরশীলতা কমাবে। সরকার ১৫ লক্ষ কৃষকদের সোলার ফার্মিং-এর আওতায় নিয়ে আসবে। যা সরকারের তরফে একটি বড় পদক্ষেপ। যাদের পতিত জমি রয়েছে, তারা যদি সৌরশক্তি ব্যবহার করেন তাহলে তারা নিজের জমিতে চাষাবাদ করতে পারবেন। 
  • কৃষকদের বলব জৈব সার এবং রাসায়নিক সার দুটিই ব্যবহার করুন কিন্তু রাসায়নিক সার অত্যধিক মাত্রায় যেন ব্যবহৃত না হয়।
  • সরকার আরও বেশি করে মজুত ঘর নির্মাণের কথা ভাবছে। এর জন্য বাড়তি খরচ মেটাবে সরকার। তবে বেসরকারি সহযোগীতা প্রয়োজন।
  • সরকার ভাগ্যলক্ষ্মী প্রকল্প চালু করবে এর জন্য দরকারমতো শস্য বিতরণ করা হবে, আর গোটা কাজটাই করবে সেল্ফ হেল্প গ্রুপ।
  • সরকারি ও বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে কিষাণ রেল চালু করবে ভারতীয় রেল।
  • উত্তর-পূর্ব ভারতে কৃষি পণ্য পৌঁছে দেওয়া হবে। 
  • হটিকালচার খাদ্যশস্য উতপাদনের চেয়েও বেশি উতপাদন করে। সরকার প্রতিটি জেলার জন্য এই উদ্যোগ নেবে। 
  • ২০ লক্ষ কৃষককে সৌরশক্তি পাম্প দেওয়া হবে।
  • অনলাইনে যাতে কৃষিপণ্য বিক্রি করা যায় সেই চেষ্টা করা হবে। 
  • কৃষি ঋণ, কৃষকদের জন্য ক্রেডিট কার্ড আমাদের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছে। সরকার একইভাবে পশুপালনেও উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছে, যা ভবিষ্যতে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। 
  • একইসঙ্গে মাছ চাষ বাড়াতেও বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। 
  • কেন্দ্রীয় সরকার যুবকদেরমৎসচাষে উদ্বুদ্ধ করতে সাগরমিত্র প্রকল্প নেওয়ার কথা রয়েছে। গ্রামের যুবক যুবতীদের মৎস চাষে বিশেষভাবে নিযুক্ত করা হবে। 
Blogger দ্বারা পরিচালিত.