আপনি কি জানেন, জাপানি মেয়েরা কেন মোটা হয় না?
Odd বাংলা ডেস্ক: সুস্থভাবে বেশিদিন বেঁচে থাকতে কে না চায়? আপনি কি জানেন, গত ২৫ বছর ধরে জাপানি মেয়েরা দীর্ঘায়ু হওয়ার রেকর্ড ধরে রেখেছে? গড়ে তারা ৮৮ বছরের বেশি বাঁচে। নাওমি মোরিইয়ামা তাঁর ‘জাপানিজ ওমেন ডোন্ট গেট ওল্ড অর ফ্যাট’ বইয়ে লিখেছেন কেন জাপানে মেয়েরা সহজে বুড়ো হয় না এবং কেন তারা কখনো মোটা হয় না। নিয়মমাফিক স্বাস্থ্যকর খাবারই জাপানি মেয়েদের কর্মক্ষম ও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।নাওমি মোরিইয়ামার বই থেকে কেয়ার টু ওয়েবসাইটে জাপানের মেয়েদের বেশিদিন বাঁচার ১০টি রহস্য তুলে ধরা হয়েছে। আপনি চাইলে এই পরামর্শগুলো একবার দেখে নিতে পারেন।
১) জাপানের মেয়েরা প্রতিদিন প্রায় একই ধরনের খাবার খায়। তাদের খাবারের তালিকায় ভাত, মাছ, সামুদ্রিক শৈবাল, সবজি, সয়া, ফল ও গ্রিন টি থাকে। এগুলোতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে, যা তাদের শরীরকে সুস্থ রাখে এবং শরীর মেদমুক্ত রাখে।
২) নিয়মিত বাড়িতে রান্না করা খাবার খেতে পছন্দ করে জাপানের মেয়েরা। তাদের ঐতিহ্যবাহী খাবারের মেনু- গ্রিলড ফিশ, এক বাটি ভাত, সেদ্ধ সবজি তৈলাক্ত খুব কম সুপ ও গ্রিন টি। আর ডেজার্ট হিসেবে তারা সব সময়ই ফল খেয়ে থাকে। শুনলে অবাক হবেন, জাপানের মানুষ বিশ্বের প্রায় ১০ শতাংশ মাছ খেয়ে থাকে। নিয়মিত ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডসমৃদ্ধ মাছ খাওয়ার কারণে তারা বেশিদিন বাঁচে। আর বাঁধাকপি, ব্রকোলি, ফুলকপি, পাতা কপি, ব্রাসেলস স্প্রাউট খাওয়ার কারণে তারা শারীরিকভাবে সুস্থও থাকে।
৩) জাপানের মেয়েরা মৌসুমি ও সতেজ খাবার বেশি খায়। সেখানকার সুপারমার্কেটগুলোতে কোনো বাসি খাবার পাওয়া যায় না। প্রতিদিন প্যাকেট হওয়ার আধা ঘণ্টার মধ্যেই জাপানের মেয়েরা প্রস্তুতকৃত খাবার, মাছ, মাংস ও সবজি কেনে। এ কারণে তারা পুষ্টিগুণ বজায় থাকাবস্থায় খাবার খেতে পারে।
৪) জাপানের মেয়েরা অনেক ধরনের খাবার খায় তবে খুব অল্প পরিমাণে। তারা প্রতিটি খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে ও আস্তে আস্তে খায়। তাদের খাবার খাওয়ার ধরন হলো কখনোই প্লেট ভরে খাবার নেয় না কখনোই কোনো একটা খাবার বেশি পরিমাণে খায় না।প্রতিটি খাবার আলাদা আলাদা বাটিতে পরিবেশন করে প্রতিটি খাবার অল্প পরিমাণে পরিবেশন করে খাবার অবশ্যই সতেজ হতে হবে।
২) নিয়মিত বাড়িতে রান্না করা খাবার খেতে পছন্দ করে জাপানের মেয়েরা। তাদের ঐতিহ্যবাহী খাবারের মেনু- গ্রিলড ফিশ, এক বাটি ভাত, সেদ্ধ সবজি তৈলাক্ত খুব কম সুপ ও গ্রিন টি। আর ডেজার্ট হিসেবে তারা সব সময়ই ফল খেয়ে থাকে। শুনলে অবাক হবেন, জাপানের মানুষ বিশ্বের প্রায় ১০ শতাংশ মাছ খেয়ে থাকে। নিয়মিত ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডসমৃদ্ধ মাছ খাওয়ার কারণে তারা বেশিদিন বাঁচে। আর বাঁধাকপি, ব্রকোলি, ফুলকপি, পাতা কপি, ব্রাসেলস স্প্রাউট খাওয়ার কারণে তারা শারীরিকভাবে সুস্থও থাকে।
৩) জাপানের মেয়েরা মৌসুমি ও সতেজ খাবার বেশি খায়। সেখানকার সুপারমার্কেটগুলোতে কোনো বাসি খাবার পাওয়া যায় না। প্রতিদিন প্যাকেট হওয়ার আধা ঘণ্টার মধ্যেই জাপানের মেয়েরা প্রস্তুতকৃত খাবার, মাছ, মাংস ও সবজি কেনে। এ কারণে তারা পুষ্টিগুণ বজায় থাকাবস্থায় খাবার খেতে পারে।
৪) জাপানের মেয়েরা অনেক ধরনের খাবার খায় তবে খুব অল্প পরিমাণে। তারা প্রতিটি খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে ও আস্তে আস্তে খায়। তাদের খাবার খাওয়ার ধরন হলো কখনোই প্লেট ভরে খাবার নেয় না কখনোই কোনো একটা খাবার বেশি পরিমাণে খায় না।প্রতিটি খাবার আলাদা আলাদা বাটিতে পরিবেশন করে প্রতিটি খাবার অল্প পরিমাণে পরিবেশন করে খাবার অবশ্যই সতেজ হতে হবে।
Post a Comment