নিজামুদ্দিনের প্রায় ৪০০ করোনা আক্রান্ত ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দেশে, আতঙ্ক!
Odd বাংলা ডেস্ক: উদ্বেগ বাড়িয়ে দিল্লির নিজামউদ্দিনে ধর্মীয় সমাবেশে যোগ দেওয়া আরও ২৪ জনের শরীরে মিলেছে করোনাভাইরাস। ইতোমধ্যেই ওই সমাবেশে যোগ দেওয়া তেলেঙ্গানার ৬ জন ও কর্নাটকের ১ জনের মৃত্যু হয়েছে মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। আরও আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তিনি বলেন, ওই সমাবেশে যোগ দেওয়া ৪৪১ জনের শরীরে ইতোমধ্যে দেখা দিতে শুরু করেছে করোনার উপসর্গ।
এ দিন বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন কেজরিওয়াল। তিনি বলেন, 'নির্দেশ অমান্য করে এই ধরণের সমাবেশ চূড়ান্ত দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয়। সারা পৃথিবীতে মানুষ মরছে। সমস্ত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বন্ধ। এখানে আরও অনেক দায়িত্ব দেখানো উচিত ছিল।' ইতোমধ্যেই ৪০০ জনকে হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে। বাকিদের বিভিন্ন জায়গায় কোয়ারানটিনে রাখা হয়েছে।
আশঙ্কার বিষয় হল, ওই সমাবেশে যোগ দেওয়া ৮৫ জনের এখনও খোঁজ মেলেনি। তবে, তাঁরা এখনও দিল্লিতে লুকিয়ে আছেন বলেই মনে করা হচ্ছে। নিজামুদ্দিনের সভায় যোগ দেওয়া ব্যক্তিদের চিহ্নিত করার জন্য তেলেঙ্গানা সরকারের তরফে একটি বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে। ওই দলের সদস্যরা ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজনকে চিহ্নিতও করেছেন। চিহ্নিত ব্যক্তিদের হাসপাতালে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে। এর মধ্যে কারও করোনা ধরা পড়লে সরকারের তরফে বিনামূল্যে চিকিৎসার বন্দোবস্ত করা হবে বলে মুখ্যমন্ত্রীর দফতর জানিয়েছে। সেইসঙ্গে যারা দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকার ওই ধর্মীয় সভায় অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
দিল্লির নিজামুদ্দিনের যে ধর্মীয় অনুষ্ঠান থেকে ব্যাপক হারে করোনাভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা করা হচ্ছে, সেখানে অংশ নিয়েছিলেন এই রাজ্যেরও বেশ কয়েকজন মানুষ। আপাতত নিজামউদ্দিনে যাওয়া ও ফিরে এসে বাড়ির লোকেদের সংস্পর্শে এসেছেন তাঁরা, সব মিলিয়ে সেই সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে ১১৬। তাঁদের শনাক্ত করা হয়েছে। তবে, নিজামুদ্দিনের সমাবেশে যাওয়া এ রাজ্যের মানুষের সংখ্যাটা ৭৩ জন বলে মনে করা হচ্ছে। তাঁদের প্রত্যেকেরই করোনা পরীক্ষা করা হবে বলে জানিয়েছেন রাজ্য সরকারের স্বরাষ্ট্রসচিব। এদের সবাইকেই চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ দিন বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন কেজরিওয়াল। তিনি বলেন, 'নির্দেশ অমান্য করে এই ধরণের সমাবেশ চূড়ান্ত দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয়। সারা পৃথিবীতে মানুষ মরছে। সমস্ত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বন্ধ। এখানে আরও অনেক দায়িত্ব দেখানো উচিত ছিল।' ইতোমধ্যেই ৪০০ জনকে হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে। বাকিদের বিভিন্ন জায়গায় কোয়ারানটিনে রাখা হয়েছে।
আশঙ্কার বিষয় হল, ওই সমাবেশে যোগ দেওয়া ৮৫ জনের এখনও খোঁজ মেলেনি। তবে, তাঁরা এখনও দিল্লিতে লুকিয়ে আছেন বলেই মনে করা হচ্ছে। নিজামুদ্দিনের সভায় যোগ দেওয়া ব্যক্তিদের চিহ্নিত করার জন্য তেলেঙ্গানা সরকারের তরফে একটি বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে। ওই দলের সদস্যরা ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজনকে চিহ্নিতও করেছেন। চিহ্নিত ব্যক্তিদের হাসপাতালে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে। এর মধ্যে কারও করোনা ধরা পড়লে সরকারের তরফে বিনামূল্যে চিকিৎসার বন্দোবস্ত করা হবে বলে মুখ্যমন্ত্রীর দফতর জানিয়েছে। সেইসঙ্গে যারা দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকার ওই ধর্মীয় সভায় অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
দিল্লির নিজামুদ্দিনের যে ধর্মীয় অনুষ্ঠান থেকে ব্যাপক হারে করোনাভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা করা হচ্ছে, সেখানে অংশ নিয়েছিলেন এই রাজ্যেরও বেশ কয়েকজন মানুষ। আপাতত নিজামউদ্দিনে যাওয়া ও ফিরে এসে বাড়ির লোকেদের সংস্পর্শে এসেছেন তাঁরা, সব মিলিয়ে সেই সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে ১১৬। তাঁদের শনাক্ত করা হয়েছে। তবে, নিজামুদ্দিনের সমাবেশে যাওয়া এ রাজ্যের মানুষের সংখ্যাটা ৭৩ জন বলে মনে করা হচ্ছে। তাঁদের প্রত্যেকেরই করোনা পরীক্ষা করা হবে বলে জানিয়েছেন রাজ্য সরকারের স্বরাষ্ট্রসচিব। এদের সবাইকেই চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
Post a Comment