প্রতিদিন অন্তত একবার স্নান করে উঠে মহিলাদের এই দুটি জিনিস স্পর্শ করুন, আর দেখুন


Odd বাংলা ডেস্ক: কথায় বলে প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর অবদান আছে। স্বামীর উত্থানের পথে থাকে স্ত্রীর স্বার্থতায়। আর সামাজিক শাস্ত্র বলছে মহিলাদের হাতে নয়, বরং পায়ে লুকিয়ে রয়েছে পুরুষের সৌভাগ্যের চাবিকাঠি। ফলে বাড়ির মহিলাদের যত্নে রাখলে পুরুষদের উত্থান হবে সাম্ভাবিক। এছাড়াও শাস্ত্র অনুযায়ী স্ত্রীর পায়ের পাতায় থাকা একাধিক লক্ষণই বলে দিতে পারে তার স্বামী পরিশ্রমের দ্বারা কতটা উন্নতি করতে পারবেন।শাস্ত্র মতে মহিলাদের পায়ের মধ্যে সুখ ও সম্বৃদ্ধি বাঁশ করে। এমনকি বয়জেষ্ট মহিলাদের দু পায়ে স্পর্শ করলে পাপ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। কারণ যখন কেউ পা ছুঁয়ে প্রনাম করে তখন শরীরে এক ধরনের পজেটিভ এনার্জি তৈরি হয়,


যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী হয়ে থাকে।তাই শাস্ত্রে বয়সে বড় বয়জেষ্ট মহিলাদের পা ছুঁয়ে প্রনাম করার কথা বলা হয়েছে। শাস্ত্রে মহিলাদের পাকে অত্যন্ত শুভ ও লক্ষ্মীর চিহ্ন হিসাবে মানা হয়। তাই পা ছুঁয়ে প্রনাম করলে মা লক্ষ্মী প্রসন্ন হন, ফলে ভাগ্যে উন্নতি হয় এবং জীবনে আসে সুখ ও সম্বৃদ্ধি। এছাড়াও মহিলাদের পা থেকে জানা যায় তিনি সৌভাগ্যবতী কি না। পায়ের পাতার দ্বিতীয় আঙুল যদি একটু লম্বা হয় তবে সেই মহিলা অত্যন্ত যুক্তিবাদী হন। যা অনেক সময় হয়ত প্রাথমিক ভাবে স্বামীর ক্ষেত্রে সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু পরে এই যুক্তি বোধের কারণে স্বামীর পারে দারান এই মহিলারা।


স্ত্রীর পায়ের পাতার আকার যদি পাহারের চুরার মতন হয় তাহলে জেনে রাখতে হবে সেই মহিলা তার স্বামীর জন্য খুবই শুভ। পায়ের পাতার এই রকম আকার স্বামীর জন্য খুবই ভালো।স্ত্রীর চলার সময় যদি পায়ের পাতার কনিষ্ঠা ও অনামিকা মাটি না ছোঁয় তাহলে সেই মহিলাকে নিয়ে খানিকটা অস্বস্তিতে পরতে পারেন তার স্বামী। পায়ের প্রথম দুটি আঙ্গুলের মধ্যে যদি ফাঁক কম থাকে তাহলে সেই স্ত্রীর জোরে স্বামীর ভাগ্য উজ্জ্বল হবে।পায়ের গোড়ালি যদি গোলাকার হয় তাহলে স্ত্রীর তাহলে স্বামীর জন্য অপেক্ষা করে রয়েছে বিলাস বহুল জীবন। আর সেই জন্যই স্ত্রীর পায়ের যত্ন নিন যাতে তার পায়ের গোড়ালি সুন্দর থাকে।
Blogger দ্বারা পরিচালিত.