হাত নেই, পায়ে ভর করেই উড়ে বেড়ান আকাশে, ইনিই বিশ্বের প্রথম বাহুহীন মহিলা পাইলট
Odd বাংলা ডেস্ক: নাম তার জেসিকা কক্স। তার হাত দুটো নেই। এটি কোনো রোগ বা দুর্ঘটনার ফল নয়।
শারীরিক এমন অপূর্ণতা নিয়েই জন্মগ্রহণ করেছেন জেসিকা কক্স। কিন্তু হাতহীন এ মেয়েটি করতে পারেন আমার আপনার মতোই সব কিছু।
আবার অন্যভাবে বলা যায়, আমার আপনার থেকেও বেশি কিছু করেন তিনি।
শুধু পা দুটো ব্যবহার করে নিজের যাবতীয় কাজ অনায়াসেই করতে পারেন। এমনকি রক ড্যান্স, পপ ড্যান্সসহ যত ধরনের নাচ রয়েছে তার সব কিছুতেই কক্সের রয়েছে অবাধ দখল। মনোবিজ্ঞান থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করা কক্সের ইচ্ছে ছিল আরও বেশি কিছু। স্বপ্ন ছিল একজন পাইলট হবেন। পেশাদারী পাইলট নয়, তবে পাইলট বিদ্যাটা তার দখলে থাকবে। আর এ জন্যই তিনি বিমান চালনা কোর্সে ভর্তির জন্য আবেদন করেন। কর্তৃপক্ষ তার আবেদন গ্রহণ করে। তার আশা পূরণ হয়।
এরপর যাবতীয় পড়াশোনা এবং সর্বশেষে পরীক্ষামূলক ৮৯ ঘণ্টার বিমান চালনা কোর্স সম্পন্ন করে কক্স পেয়ে যান তার কাক্সিক্ষত বিমান চালনা সার্টিফিকেট। এখন তিনি নিয়মিতই নিজের শক্তি গুণে বিমান চালনা করেন। একই সঙ্গে তিনি পেয়ে গেছেন একটি বিশ্ব খেতাব। খেতাবটি হল ‘তিনিই একমাত্র এবং ইতিহাসের প্রথম হাতহীন নারী- যিনি বিমান চালনা করতে পারেন’।
শুধু পা দুটো ব্যবহার করে নিজের যাবতীয় কাজ অনায়াসেই করতে পারেন। এমনকি রক ড্যান্স, পপ ড্যান্সসহ যত ধরনের নাচ রয়েছে তার সব কিছুতেই কক্সের রয়েছে অবাধ দখল। মনোবিজ্ঞান থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করা কক্সের ইচ্ছে ছিল আরও বেশি কিছু। স্বপ্ন ছিল একজন পাইলট হবেন। পেশাদারী পাইলট নয়, তবে পাইলট বিদ্যাটা তার দখলে থাকবে। আর এ জন্যই তিনি বিমান চালনা কোর্সে ভর্তির জন্য আবেদন করেন। কর্তৃপক্ষ তার আবেদন গ্রহণ করে। তার আশা পূরণ হয়।
এরপর যাবতীয় পড়াশোনা এবং সর্বশেষে পরীক্ষামূলক ৮৯ ঘণ্টার বিমান চালনা কোর্স সম্পন্ন করে কক্স পেয়ে যান তার কাক্সিক্ষত বিমান চালনা সার্টিফিকেট। এখন তিনি নিয়মিতই নিজের শক্তি গুণে বিমান চালনা করেন। একই সঙ্গে তিনি পেয়ে গেছেন একটি বিশ্ব খেতাব। খেতাবটি হল ‘তিনিই একমাত্র এবং ইতিহাসের প্রথম হাতহীন নারী- যিনি বিমান চালনা করতে পারেন’।
Post a Comment