করোনার নতুন আশার আলো ‘রেমডেসিভির’ ওষুধ
Odd বাংলা ডেস্ক: কভিড-১৯ চিকিৎসায় সম্ভাবনা দেখাচ্ছে অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ ‘রেমডেসিভির’। যুক্তরাষ্ট্রের স্যান অ্যান্টোনিও শহরসহ কয়েকটি স্থানে ক্লিনিক্যাল পরীক্ষায় এটি প্রাথমিক সাফল্য দেখিয়েছে । কভিড-১৯ রোগীরা দ্রুত আরোগ্য পেয়েছেন। গত বুধবার এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস (এনআইএআইডি) জানায়, রেমডেসিভির যে সব রোগীদের দেয়া হয়েছে তারা অন্য রোগীদের চেয়ে অনেক দ্রুত আরোগ্য পেয়েছেন।
তবে এ ফলাফল প্রাথমিক হিসেবে জানান এনআইএআইডির পরিচালক ডা. অ্যান্থনি ফসি।
বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় এ ওষুধটি নিয়ে পরীক্ষা চালানো ১ হাজার রোগীর তথ্য সংগ্রহ করেন ফসি। সেগুলো বিশ্লেষন করে দেখান রেমডেসিভির যে সব করোনা রোগীদের দেয়া হয়েছে তারা গড়ে ১১ দিনে সুস্থ হয়েছেন। অন্য ওষুধ গ্রহণকারীরা সুস্থ হয়েছেন গড়ে ১৫ দিনে। এছাড়া রেমডেসিভির ব্যবহারে মৃত্যুর হার ৮ শতাংশ, অন্য ওষুধের ক্ষেত্রে ১১ শতাংশ।
অ্যান্থনি ফসি বলেন, ‘দ্রুত আরোগ্য হওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে এ ওষুধ। তবে ৩১ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে শতভাগ প্রভাব ফেলেনি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা প্রাথমিক এ ফলাফল প্রকাশ করেছি নৈতিক দায়িত্ব থেকে। তবে এখনও স্পষ্ট প্রমাণ নেই যে এ ওষুধটি কাজ করে।’
অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ ‘রেমডেসিভির’ নিয়ে গত ফেব্রুয়ারি থেকেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। যার অনেকটিতে ভালো সাফল্য পাওয়া গেছে। কানাডা, ইউরোপ ও জাপানেও এ ওষুধের ব্যবহার সিমীত আকারে হয়েছে, যা থেকে ভালো ফল পাওয়া গেছে।বার্মিংহামে ইউনিভার্সিটি অব আলাবামার সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞ পল গয়েপফার্ট ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেন, ‘এখনও পর্যন্ত এটি একটি সম্ভাবনাময় ওষুধ, যদিও কার্যকরভাবে এখনো প্রমাণিত হয়নি।এটি থেকে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হচ্ছে এ ওষুধ কিন্তু কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরী করে না।’
অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ ‘রেমডেসিভির’ নিয়ে গত ফেব্রুয়ারি থেকেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। যার অনেকটিতে ভালো সাফল্য পাওয়া গেছে। কানাডা, ইউরোপ ও জাপানেও এ ওষুধের ব্যবহার সিমীত আকারে হয়েছে, যা থেকে ভালো ফল পাওয়া গেছে।বার্মিংহামে ইউনিভার্সিটি অব আলাবামার সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞ পল গয়েপফার্ট ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেন, ‘এখনও পর্যন্ত এটি একটি সম্ভাবনাময় ওষুধ, যদিও কার্যকরভাবে এখনো প্রমাণিত হয়নি।এটি থেকে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হচ্ছে এ ওষুধ কিন্তু কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরী করে না।’
Post a Comment