শনিবার, সিদ্ধিদাতা গণেশের পুজো করে পূরণ করুন মনোবাঞ্ছা
Odd বাংলা ডেস্ক: প্রতি মাসের শনিবারে গণেশের পুজো করা হয়। একে ‘গণেশ চতুর্থী’ বলে। এই দিনে গণেশের পুজো করলে বিরাট পুণ্য হয়। আর সিদ্ধিদাতা সন্তুষ্ট হলে জীবনের পাত্র ভরে ওঠে যশ আর সাফল্যে। জেনে নিন, কী ভাবে করবেন গণেশ চতুর্থীর পুজো। গণেশ ঠাকুরের কৃপাদৃষ্টি চান! মেনে চলুন এই ৮টি নিয়ম সকলে তাড়াতাড়ি ঘম থেকে উঠে স্নান করে নিয়ে শুদ্ধ মনে এই পুজো করতে হয়। দুপুরের সময়ে নিজের সামর্থ মতো সোনা, রুপো, ব্রোঞ্জ, তামা কিংবা মাটির তৈরি গণেশ মূর্তি স্থাপন করতে হবে। মনে রাখবেন, গণেশের মূর্তির অভিষেক করতে হবে পরিষ্কার জলে। তার পরে পাঠ করতে হবে সংকল্প মন্ত্র। এর পরে ষোড়শোপচারে (১৬ প্রকার সামগ্রী দিয়ে) পুজো ও আরতি করতে হবে। গণেশ মূর্তিতে সিঁদুর পরিয়ে গণেশ মন্ত্র পাঠ করতে হবে।
গণেশ মন্ত্র হল ‘ওম গণ গণপতয়ে নমঃ’। এই মন্ত্র পড়তে পড়তে ২১ দুর্বাদল মূর্তির পায়ে দিয়ে হবে। গণেশর ভোগ হিসেবে দিতে হবে গুড় বা বোঁদের ২১টি লাড্ডু। যার মধ্যে ৫টি গণেশকে নিবেদন করতে হবে, ৫টি ব্রাহ্মণকে দান করতে হবে। বাকিগুলি প্রসাদ হিসেবে অন্যদের দেওয়া যেতে পারে। ব্রাহ্মণকে ভোজন করিয়ে দক্ষিণা প্রদান করতে হবে। এর পরে সন্ধের সময়ে শয়ন-ভোজনের প্রথা করিয়ে দিতে হবে। পারলে এদিন উপোস করুন। তবে উপোস করলেও বেশি করে জল, সরবত ও অন্যান্য তরল পান করে শরীরকে সুস্থ রাখতে ভুলবেন না। বলা হয়, প্রতি মাসের চতুর্থীতে গণেশের পুজো করলে সিদ্ধিদাতার আশীর্বাদে যাবতীয় মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয়।
গণেশ মন্ত্র হল ‘ওম গণ গণপতয়ে নমঃ’। এই মন্ত্র পড়তে পড়তে ২১ দুর্বাদল মূর্তির পায়ে দিয়ে হবে। গণেশর ভোগ হিসেবে দিতে হবে গুড় বা বোঁদের ২১টি লাড্ডু। যার মধ্যে ৫টি গণেশকে নিবেদন করতে হবে, ৫টি ব্রাহ্মণকে দান করতে হবে। বাকিগুলি প্রসাদ হিসেবে অন্যদের দেওয়া যেতে পারে। ব্রাহ্মণকে ভোজন করিয়ে দক্ষিণা প্রদান করতে হবে। এর পরে সন্ধের সময়ে শয়ন-ভোজনের প্রথা করিয়ে দিতে হবে। পারলে এদিন উপোস করুন। তবে উপোস করলেও বেশি করে জল, সরবত ও অন্যান্য তরল পান করে শরীরকে সুস্থ রাখতে ভুলবেন না। বলা হয়, প্রতি মাসের চতুর্থীতে গণেশের পুজো করলে সিদ্ধিদাতার আশীর্বাদে যাবতীয় মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয়।
Post a Comment