ক্যাপসিকাম খেলে কী হয় জানেন?
Odd বাংলা ডেস্ক: ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ সারা বিশ্বেই একটি জনপ্রিয় সবজি। বাংলাদেশেও এর জনপ্রিয়তা দিনকে দিন বাড়ছে। বাহারি রঙের ক্যাপসিকাম সালাদের স্বাদ ও সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে। শুধু সালাদ নয় নুডলস, চিকেন, পিৎজাসহ বিভিন্ন পদেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে লাল, হলুদ, সবুজ ক্যাপসিকাম। তবে এর গুণ না জেনেই হয়তো আমরা ব্যবহার করে থাকি। একে একে জেনে নিন ক্যাপসিকামের গুণাগুণ সম্পর্কে-
• ভিটামিন সি তে ভরপুর ক্যাপসিকাম। তাই অতিরিক্ত তাপমাত্রায় ক্যাপসিকাম রান্না করলে এর ভিটামিন সি অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। বরং কাঁচা বেল পেপার সালাদ খেলেই এর পুষ্টিগুণ পুরোপুরি পাওয়া যায়। ভারতীয় ডায়েটিশিয়ান কোয়েল পাল চৌধুরী বললেন, তবে কী রঙের ক্যাপসিকাম খাচ্ছেন তার উপরেও নির্ভর করবে ভিটামিন সি-র কনসেনট্রেশন কতটা? যেমন লাল ক্যাপসিকামে ভিটামিন সি সর্বাপেক্ষা বেশি পাওয়া যায়।
• ক্যাপসিকামে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টসও ভরপুর থাকে, যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
• ভিটামিন ই, এ-ও পাওয়া যায় ক্যাপসিকাম থেকে। তাই চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও ক্যাপসিকাম সহায়ক। একই সঙ্গে চুল ও ত্বকের জন্যও খুব ভালো। হাড় ও হার্ট দুটোই ভালো রাখে ক্যাপসিকাম।
• পটাসিয়াম, ফোলেট ইত্যাদি উপাদানও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় বেল পেপারে। তাই শরীরের আয়রন গ্রহণ করার ক্ষমতাও বাড়ায়।
বি.দ্র> দীর্ঘদিন ফ্রিজে রেখে বেল পেপার না খাওয়াই ভালো। বাজার থেকে কিনে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে খেয়ে নিলেই উপকার বেশি।
Post a Comment