ধর্ষণের পর যৌনাঙ্গে অঙুল ঢুকিয়ে কুমারিত্ব পরীক্ষা নয়, মামলা দায়ের



Odd বাংলা ডেস্ক: ধর্ষণ মামলায় ভুক্তভোগী নারীর কুমারিত্ব পরীক্ষা করানোর ব্যাপারে আপত্তি তুলে বিধানটি রহিত করার দাবি জানিয়েছে পাকিস্তানের সিন্ধু হাই কোর্ট। এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়, সিন্ধু হেলথ কেয়ার কমিশন এবং স্বাস্থ্য বিভাগসহ বিভিন্ন শাখায় নোটিশ পাঠানো হয়েছে। জানা গেছে, এ ব্যাপারে নাতাশা আলিসহ বেশ কয়েকজন পিটিশন দায়ের করেছেন। তারা বলছেন, হাইমিন টেস্ট এবং টু ফিঙ্গার টেস্ট এর মতো বিশ্রী ঘটনা ঘটে ভুক্তভোগী নারীর সঙ্গে। 

এ ধরনের পরীক্ষা অপ্রয়োজনীয় এবং চরম অবমাননাকর। তাদের দাবি, ধর্ষণের শিকার নারীরা এ ধরনের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যাওয়ার ভয়ে অনেক সময় মুখ খোলে না। আবার মুখ খুললেও দফায় দফায় হেনস্তার শিকার হয়। এসব রিপোর্টের ফাঁক-ফোকর গলে অনেক সময় অপরাধীরা পার পেয়ে যায়। তাদের যুক্তি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ধরনের পরীক্ষা করা হয় না। সেসব দেশে এ ধরনের পরীক্ষা মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। বিষয়গুলো বিবেচনা করার জন্যও অনুরোধ করা হয়।
Blogger দ্বারা পরিচালিত.