হটডগের সঙ্গে ডগের সম্পর্ক কী?



Odd বাংলা ডেস্ক: "হটডগ" এটা একটা আমিরিকান খাবারের নাম--- কিন্তু মজার ব্যাপার হলো এই "হটডগ" খাবারটা জার্মানরা অনেক আগে থেকেই বানাতো আর বিক্রি করতো সসেজ হিসেবে, এখন এর এই "করুন" নামকরণ নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে... আমি যেটা খুঁজে পেয়েছি সেটা কিছুটা এইরকম--- ১৮০০ সালের শুরুর দিকে প্রুচুর জার্মান ইমিগ্র্যান্ট---আমেরিকাতে বসবাস শুরু করে এবং যথারীতি তারা জীবিকার তাগিদে সসেজ বিক্রি করতো, এই সসেজ বিক্রেতারদের সঙ্গে সব সময় কিছু পালিত রুগ্ন কুকুর থাকতো- যাদের আকৃতি তাদের বিক্রীত খাবারের সাথে মিলে যায়--- এটা হলো একটা ঘটনা এই রকম আরো হাজারটা ঘটনা আছে এই হটডগে যে সসেজটা থাকে আপনি চাইলেই সেটা ঘরে বানাতে পারবেন--- চেষ্টা করা হল সুম্পূর্ণ বিবরণ দেওয়ার---- 

উপকরণ: ******* 

লম্বা বান রুটি ১টি, মুরগির কিমা ৪ টেবিল চামচ, ধনেপাতার কুচি ১ চা-চামচ, ব্রেড ক্রাম্ব ১ টেবিল চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া সিকি চা-চামচ, চিনি আধা চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, ফেটানো ডিম ২ টেবিল চামচ, টমেটো সস ১ চা-চামচ, মাখন আধা চা-চামচ, মেয়োনেজ ১ চা-চামচ। প্রণালি: টমেটো সস, মাখন, মেয়োনিজ ছাড়া সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। আঠালো এ মন্ডটাকে হটডগের সমান করে একটা লম্বা খোল আকৃতি দিতে হবে। এটা ফ্রিজে রেখে দিতে হবে খানিকটা সময়। এবারে টমেটো সস, মেয়োনিজ ও মাখন একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার হটডগ বানানোর বান রুটি ছুরি দিয়ে চিরে তাতে এই মিশ্রণটি লাগিয়ে নিতে হবে। ফ্রিজে রাখা হটডগ রোলটা বের করে তেলে মচমচে করে ভেজে নিতে হবে। এবার বানের মধ্যে রোল ভরে পরিবেশন। রোলটা ঘরে বানাতে না পারলে বাজার থেকে সসেজ কিনেও ব্যবহার করা যাবে।
Blogger দ্বারা পরিচালিত.