যুদ্ধে যেতে এই নারীরা সাপ কামড়ে সাহসের পরীক্ষা দেন
Odd বাংলা ডেস্ক: সাপ নামটি শুনলেই অনেকে ভয়ে আঁতকে ওঠেন। আর সাপ দেখলে বুঝি প্রাণটাই চলে গেল, এমন অনুভুতি হয়। তবে জানেন কি বিশ্বে অনেকেই আছে যারা সাপকে কখনো আগলে রেখেছেন বন্ধু হিসেবে কেউবা পোষেন শখের বসে।
সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো, সাহসিকতার প্রমাণ দিতে কুর্দিশ নারীরা দাঁত দিয়ে কামড়ে সাপকে হত্যা করেন। কি ভাবতেই নাভিঃশ্বাস হওয়ার উপক্রম হলো তাইতো!
আজব এই দুনিয়ায় কত কিছুই না নিত্যদিন ঘটছে। সাপে ভয় আছে অনেকেরই। আবার এমন অনেকে আছেন, যারা সাপ দিয়ে বিনোদন দিতে ও পেতে নানাকাণ্ড করে থাকেন।
লকডাউনের বন্ধু
সাঁতারে বাড়তি বিনোদন নিতে নিজের পোষা অজগরটি নিয়ে সুইমিংপুলে নেমে পড়লেন ইসরায়েলের এক বালিকা। শুধু তাই নয়, ৮ বছরের ইনবার বলছেন, সাপটি নাকি করোনায় স্কুল বন্ধ থাকার সময় তাকে ভালোই সঙ্গ দিতো।
সাপ ছাড়া ঘুম হয় না
এ সাপটিকে নিয়েই বেড়ে উঠেছেন চীনের বিংসহে। কিশোর বয়সে বিংসহে তার পরিবারের পোষা এ অজগরটি ছাড়া ঘুমাতে পারতেন না। সাপটিও এভাবে বন্ধু হয়ে ঘুম পাড়াতো বিংসহেকে।
সাপ কামড়ে সাহসের পরীক্ষা
পুরুষ সৈনিকদের সঙ্গে যুদ্ধে যেতে চাইলে ইরাকের কুর্দি নারীদের প্রমাণ দিতে হয় সাহসিকতার। কুর্দিশ গণতান্ত্রিক দলের সদস্য এ মেয়েটি সাহসিকতার প্রমাণ দিতে এভাবেই কামড়ে ধরেছে সাপটিকে।
সাপ-সৈনিকে যুদ্ধ
বিশ্বের অনেক দেশেই সেনাসদস্যদের সাপের ট্রেনিং করতে হয় যেন বনে-জঙ্গলে যে-কোনো পরিবেশ মোকাবেলা করতে পারে তারা। ছবিতে থাইল্যান্ডের নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তা দেখাচ্ছেন জঙ্গলে অভিযানের সময় কীভাবে সাপের আক্রমণ প্রতিহত করতে হয়।
সাপের স্পা
সমুদ্রতীরবর্তী দেশগুলোতে মাছের স্পা বেশ জনপ্রিয়। তাই বলে সাপের স্পা? হ্যাঁ, দ্বীপের দেশ ইন্দোনেশিয়ায় বেশ জনপ্রিয় এটি। মোটা এবং ওজনে ভারী এমন সাপ দিয়ে স্পা হাউসগুলোতে চলছে শরীর মাসাজ।
বর্ণিল স্পা
ইন্দোনেশিয়ার স্পা হাউসগুলোতে দেখা যায় বিভিন্ন জাতের সাপ দিয়ে স্পা করা হচ্ছে। বাহারি রংয়ের সাপগুলো এঁকেবেঁকে পিঠের উপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে আর আরাম দিচ্ছে গ্রাহকদের।
Post a Comment