২০২১-এ অপেক্ষা করছে ভয়ঙ্কর কিছু? কী বলছে নস্ত্রাদামুস-এর ভবিষ্যৎবাণী


Odd বাংলা ডেস্ক:
নস্ত্রাদামুস— মারা গিয়েছেন ১৫৬৬ সালে। কিন্তু, তাঁর জীবদ্দশাতেই পৃথিবী সম্পর্কে এমন কথা বলে গিয়েছিলেন যা মিলে যাচ্ছে অক্ষরে অক্ষরে।ফরাসি বিপ্লব, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পরমাণু বোমার ব্যবহার, নিউ ইয়র্কের টুইন টাওয়ার আক্রমণের মতো ঘটনার কথা যেমন বলেছিলেন এই দ্রষ্টা। পাশাপাশি হিটলারের উত্থান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট, জন এফ কেনেডির হত্যা, ব্রিটেনের প্রিন্সেস ডায়নার মৃত্যুর উল্লেখও পাওয়া যায় তাঁর বই ‘লে প্রোফেটিজ’-এ। ১৯৫৫ সালে তিনি মোট ৯৪২ টি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। তার বেশিরভাগ ভবিষ্যতে মিলে গেছে বলে দাবি করা হয়ে থাকে। 

চলতি বছরের মহামারীর ভবিষ্যৎবাণী তিনি নাকি আগে থেকেই করেছিলেন। কীভাবে অক্ষরে অক্ষরে মিলে গেছে তা দেখেছে বিশ্ববাসী। চলতি বছরের শেষের দিকে এসে এখন সকলেই অপেক্ষা করছেন ২০২১-এর। সেখানে নস্ত্রাদামুসের আরও একটি ভবিষ্যৎবাণী সম্প্রতি হতবাক করেছে সকলকে। নস্ত্রাদামুস বলেছেন যে, ২০২১ সাল নাকি আরো বেশি ভয়ঙ্কর। তার ভবিষ্যত বাণীতে লেখা আছে,রাশিয়ার একজন জৈববিজ্ঞানী এমন একটি জৈবস্ট্র তৈরি করবেন, যা মুহূর্তে শেষ করে দেবে গোটা পৃথিবীর মানুষকে।

বিজ্ঞানী মহলের একাংশের দাবি অনুযায়ী, এর আগেও যারা ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, তারা বলেছেন যে, পৃথিবী ধ্বংসের আগে ঘনঘন প্রাকৃতিক বিপর্যয়, দুর্ভিক্ষ মহামারী ভূমিকম্প হয়ে থাকবে। করোনা মহামারীর পর বিপুর পরিমাণে খাদ্য সংকট হতে পারে বলেও মনে করেছেন অনেক মহল। তার বেশিরভাগ চলতি বছরে মিলে গেছে। আবার পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ থাকেন সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাতে। যেভাবে প্রতিবছর সমুদ্রের জল স্তর আস্তে আস্তে বাড়ছে, তাতে করে খুব তাড়াতাড়ি উপকূলবর্তী অঞ্চলে সমুদ্র জলে ডুবে যাওয়া অসম্ভব কিছু নয়।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.