১৭ বছর আগেই সার্স কোভ-২ ছড়িয়েছিল চিনের এই পশুমার্কেটে!
একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবর, গবেষণাপত্রটিতে ভাইরাস জিনেটিক্সের শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞদের স্বাক্ষর রয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ার লা জোলার দ্য স্ক্রিপস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ক্রিস্টিয়ান অ্যান্ডারসন, অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবর্তনবাদের অন্যতম গবেষক জীববিজ্ঞানী মাইকেল ওয়ারোবি, এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবর্তনমূলক জীববিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অ্যান্ড্রু র্যামবাউট, উটাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব জেনেটিক্স বিভাগের স্টিফেন গোল্ডস্টেইন, সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাঞ্জেলা রাসমুসেন, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জোল ওয়ার্টহিম, সান দিয়েগো এবং ব্রিটেনের ওয়েলকাম ট্রাস্টের জেরেমি ফারার, এই গবেষণাটির সঙ্গে যুক্ত রয়েছে বলে জানা গিয়েছে৷
পশু থেকে মানবদেহে সংক্রমিত হওয়ার ক্ষমতা কীভাবে পেল ভাইরাসটি? এই প্রশ্নের উত্তরে অনেকের নিশানা চিনের উইহান ভাইরোলজি ল্যাবের দিকে যাবে। কিন্তু গবেষকরা উহানের ল্যাবে কৃত্তিমভাবে ভাইরাসের মিউটেশন ঘটিয়ে শক্তিবৃদ্ধি করার তত্ত্বকে একেবারে খারিজ করে দিয়েছেন৷ এই গবেষকদের মতে প্রাকৃতিক উপায়েই সময় নিয়ে মানবদেহে সংক্রমণের ক্ষমতা আয়ত্ত করেছে সার্স কোভ-২-র নতুন প্রজাতিটি৷
প্রসঙ্গত সারা বিশ্ব করোনার দ্বিতীয় ওয়েভের ভয়ঙ্কর রূপ দেখেছে৷ করোনার তৃতীয় ওয়েভের আশঙ্কায় প্রস্তুতি শুরু করেছে ভারত সহ অনেক দেশই৷ সারা বিশ্বে কোটি সংখ্যায় মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এই কোভিডে। আমেরিকার সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ভাইরোলজিস্টরা করোনা সংক্রমণ আটকানোর জন্য উহানে সংক্রমণ কিভাবে হয়েছিল তার গবেষণার অনুমতি চেয়েছে৷ যদিও এতদিনেও চিন কোনও দেশকেই এই অনুমতি দেয়নি৷
Post a Comment