Odd বাংলা ডেস্ক: কে বলেছে ইচ্ছে থাকলে উপায় হয় না। উপায় অবশ্যই হয়। এই যেমন এই ইঞ্জিনিয়ারিং এর ছাত্র করে ফেলেছে আয়ের বিশেষ ব্যবস্থা। বাড়ির নাম রেখেছে ‘মৎস বিতান’। বাড়ির বাউন্ডারির মধ্যেই ১৩টি পুকুর এবং ২০টি ট্যাংকে ৪৫ প্রজাতির মাছ রীতিমত খেলা করছে। দেশ তো বটেই বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে মৎস বিতানের মাছ। জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন রানিনগরের কাছেই বক্সীপাড়াতে ১২ বিঘা জমির উপর মৎস বিতান গড়ে উঠেছে। ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হয়েও মৎস চর্চাতেই ব্যস্ত রয়েছেন কৃপান সরকার। ইতিমধ্যেই ১০২টি দেশ পরিক্রমা করে মাছের চাষ সম্পর্কে তাঁর অর্জিত জ্ঞাণ নিয়ে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান করে এসেছেন। দেশ এবং বিদেশের ৪৫ জন মৎস গবেষক তাঁর কাছে হাতে কলমে মাছ চাষ রপ্ত করেছেন। মাছের চাষের প্রসার ঘটাতে নিরলস কৃপাণ সরকার। রুই, কাতলা, মৃগেল, পাবদা, ট্যাংরা, শিঙি, মাগুড়ের চাষ বিপুল পরিমাণে হচ্ছে। এছাড়াও রঙিন মাছের চাষও নজর কেড়েছে। তার উৎপাদিত মাছ দক্ষিণ আফ্রিকা, ইজরায়েল, জার্মানি সহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন
(
Atom
)
Post a Comment