সাবধান! অ্যানাল সেক্সকে বলুন 'না'
ODD বাংলা ডেস্ক: এই বিশেষ ধরনের যৌনতা নিয়ে দু’একটি ধর্মে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও বহু প্রাচীন কাল থেকেই এই যৌন অভ্যাসটি পৃথিবীর বহু প্রান্তে রয়েছে। ভারতীয় কামশাস্ত্রেও এই ধরনের যৌনতার রেফারেন্স রয়েছে। কিন্তু এটি কি স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক?
বহু প্রাচীন কাল থেকেই নর-নারীর মধ্যে যৌনতার বহু ধরনের এক্সপেরিমেন্ট চলে আসছে। অ্যানাল সেক্স বা পায়ুমৈথুনও তার অন্যতম। সমকামী পুরুষদের মধ্যে এই যৌনতাই মূল কেন্দ্রবিন্দু কিন্তু বিষমকামীদের মধ্যেও এই যৌনতার প্রচলন রয়েছে বহুযুগ ধরেই।
তবে আধুনিক সময়ে পায়ুমৈথুনের জনপ্রিয়তা বেড়েছে পর্ন ছবি থেকে। কিন্তু প্রশ্ন হল, এই ধরনের যৌনতা কি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল? উত্তর অবশ্যই না। নীচে রইল ৫টি কারণ—
১) পুরুষ হোক বা নারী, পায়ুমৈথুন কারও স্বাস্থ্যের পক্ষেই ভাল নয়। যোনির তুলনায় পায়ুছিদ্রের ব্যাসার্ধ অনেক ছোট। তাই পুরুষাঙ্গ ইনসার্ট করলে তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক হয়।
২) যন্ত্রণার চেয়েও বড় কথা পায়ুনালীর ভিতরটি ছড়ে যেতে পারে, কেটে যেতে পারে।
৩) জেল বা লিউব ব্যবহার করে সেই যন্ত্রণা খানিকটা কমলেও দীর্ঘদিন ধরে অ্যানাল সেক্স করলে পায়ুনালীর মাস্লের ইলাস্টিসিটি কমে যায়। এর ফলে প্রাকৃতিক ডাক সংবরণ করার সমস্যা দেখা যায়।
৪) এইচআইভি, গনোরিয়া, ক্ল্যামিডিয়া-র মতো যৌনরোগ সবচেয়ে বেশি সংক্রামিত হয় পায়ুমৈথুনের মাধ্যমে।
৫) যদি কারও অ্যামিবায়োসিস বা পেটের ইনফেকশন থাকে তবে পুরুষাঙ্গের মাধ্যমে তা সঞ্চারিত হয়, যিনি ইনসার্ট করছেন তাঁর শরীরে।
Post a Comment