যে চার ধরনের পর্ন দেখলে জেল নিশ্চিত!
ODD বাংলা ডেস্ক: বিশ্বজুড়েই পর্নো সিনেমা জয়জয়াকার। অনেক দেশেই এটা নিষিদ্ধ আবার অনেক দেশে আইনসিদ্ধ। তাতে কি খুব কিছু একটা যায় আসে? নিষিদ্ধ হোক বা না হোক পর্নোগ্রাফিক মুভি তো বিশ্বজুড়েই দেখা হয়। কোথাও প্রকাশ্যে, বেশিরভাগই জায়গাতেই লুকিয়ে বা একান্তে। কিন্তু জানেন কী এমন পর্নো সিনেমার এমন কিছু ক্যাটাগরি আছে যা বিশ্বের সর্বত্র নিষিদ্ধ। এগুলো তৈরি তো দূরের কথা, দেখলে পর্যন্ত আপনার জেলের ভাত নিশ্চিত। তবে দেখে নিন ক্যাটাগরিগুলো।
চাইল্ড পর্নো: খুব সাবধান। ভুলেও চাইল্ড পর্ন বা শিশু বা নাবালকদের নিয়ে তৈরি করা পর্নোগ্রাফিক সিনেমা দেখতে যাবেন না। আমেরিকা, ইউরোপের চাইল্ড পর্ন দেখার বড় শাস্তি হয়। বাংলাদেশর অবস্থানও অত্যন্ত কঠোর। বিশ্বজুড়েই এখন চাইল্ড পর্ন রোখার জন্য কড়া আইন আসছে।
রিভেঞ্জ পর্নো: প্রেমে প্রস্তাব খারিজ করে দিয়েছে। কিংবা কর্মক্ষেত্রে মনকষাকষি। দুম করে কোনো ব্যক্তিগত মুহূর্তে ছবি বা ভিডিও ফাঁস করে দিলেন ইন্টারনেটে। এগুলোকেই ধরা হয় রিভেঞ্জ পর্ন বা প্রতিশোধ পর্ন হিসেবে। রিভেঞ্জ পর্নের জন্য বড় শাস্তির বিধান রয়েছে বিশ্বের নানা দেশে। বাংলাদেশও আছে কঠোর শাস্তির বিধান। ভুলেও মাথাগরম করে রিভেঞ্জ পর্নো বানিয়ে প্রতিশোধ তুলতে যাবেন না।
সিক পর্নো: রোগী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। সেই রোগীকে নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে পর্নো সিনেমা! এই ধরনের পর্ন সিনেমা সারা বিশ্বে পুরোপুরি নিষিদ্ধ,ভুলেও দেখতে যাবেন না।
ধর্মীয় স্থানে: একেবারে ক্যাথালিক চার্চে পর্নো সিনেমার শ্যুটিং করে কদিন আগেই জেল হল ইংল্যান্ডের কয়েক জন পর্নো ইন্ডাস্ট্রির সদস্যের। তারপর থেকে বিশ্বব্যাপী শুরু হয়েছে কড়া আইন। ধর্মীয় স্থানে কোনও মতেই পর্নো সিনেমার শ্যুটিং নয়। ধারণকৃত সেই পর্নো কোন দর্শকের দেখা উচিৎ নয়।
Post a Comment