ফেলনা ডিমের খোসার ৭টি দারুণ ব্যতিক্রমী ব্যবহার

 


ODD বাংলা ডেস্ক: ডিমের খোসা আমরা বেশিরভাগ সময়ই ফেলে দিয়ে থাকি। কারণ এটি তো ফেলনা জিনিসই। কিন্তু ডিমের খোসাকে আপনি যতোটা ফেলনা ভাবছেন আসলেই কিন্তু তা নয়। কারণ ডিমের এই ফেলনা খোসারও রয়েছে অনেক অসাধারণ ব্যবহার। কি, বিশ্বাস হচ্ছে না? ভাবছেন এই ফেলনা জিনিসটি আর কিসেই বা ব্যবহার করা যেতে পারে। আশ্চর্য হলেও সত্যি এই ফেলনা ডিমের খোসার কিছু অসাধারণ ব্যবহার রয়েছে যা আপনার ধারণারও বাইরে। চলুন তবে আজকে দেখে নেয়া যাক ডিমের খোসা এমনই কিছু অজানা অদ্ভুত ব্যবহার সম্পর্কে।


মাটির উর্বরতা বাড়ায়: নিজের বাসায় শখের ছোট্ট একটি বাগান রয়েছে? তাহলে ডিমের খোসা ময়লার বালতিতে ফেলে না দিয়ে গাছের গোঁড়ায় দিয়ে দিন। চাইলে ডিমের খোসা ভেঙে মাটিতে মিশিয়ে দিতে পারেন। ডিমের খোসা থেকে মাটি পুষ্টি পায়। এতে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।


গাছের চারা অঙ্কুরিত করতে সহায়তা করে: যদি পছন্দের গাছের চারা তোলার মতো ভালো স্থান না পান এবং বাইরের মাটিতে অনেক বেশি ময়েসচার বেশি থাকে তবে ডিমের খোসা ব্যবহার করবেন। একটি ডিমের ওপরের চিকন অংশ সাবধানে খানিকটা ভেঙে ডিম বের করে নিয়ে এতে সামান্য মাটি দিয়ে বীজ দিয়ে দিন। খুব ভালো চারা উঠে যাবে কিছুদিনের মধ্যেই।


বাগানকে পোকামাকড়ের হাত থেকে বাঁচায়: গাছের গোঁড়ায় ডিমের খোসা রেখে দিলে শুধুমাত্র মাটির উর্বরতাই বৃদ্ধি পায় না এর পাশাপাশি পোকামাকড়ের হাত থেকেও বাঁচায় ডিমের খোসা। বাগানের বিভিন্ন স্থানে ডিমের খোসা ছড়িয়ে রাখুন নানা ধরনের পোকামাকড়ের হাত থেকে গাছ বেঁচে যাবে।


সাদা কাপড়ের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে: ডিমের খোসার এই অদ্ভুত ব্যবহার সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। ডিমের খোসা সাদা কাপড়কে উজ্জ্বল করতে বেশ সহায়ক। একটি কাপড়ে মুড়িয়ে ওয়াশিং মেশিনের ভেতরে ডিমের খোসা দিয়ে ডিটারজেন্ট দিয়ে কাপড় ধুয়ে দেখুন। সাধারনের তুলনায় অনেক ভালো কাজ করবে।


ক্যালসিয়ামের বড় একটি উৎস: ডিমের খোসা ক্যালসিয়ামের অনেক বড় একটি উৎস মানুষ এবং গৃহপালিত প্রাণীর জন্য। ডিমের খোসা ভালো করে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে স্টেরিলাইজ করে নিয়ে গুঁড়ো করে নিয়ে ক্যালসিয়ামের সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। গুঁড়ো করা ডিমের খোসা লেবুর রস কিংবা ভিনেগারে মিশিয়ে সালাদের ড্রেসিং হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। এবং ৯ মাসের বেশি বয়সী গৃহপালিত প্রাণীর খাবারে মিশিয়ে দিন।


হাড়ি পাতিল পরিষ্কারক হিসেবে: ডিমের খোসা দিয়ে অনায়েসেই আপনি হাড়ি পাতিল পরিষ্কারকের কাজটি সেরে ফেলতে পারেন। হাড়ি পাতিল থেকে লেগে থাকা খাবার সরিয়ে ফেলে ডিমের খোসা দিয়ে খুব ভালো করে মেজে নিন। দেখবেন খুব সুন্দর স্ক্রাবারের কাজ করছে।


ত্বক নরম করতে সাহায্য করে

ডিমের খোসায় লেগে থাকা ডিমের খোসার লিক্যুইড ফেলে দেবেন না। এটি ত্বকের জন্য অনেক বেশি ভালো একটি বিউটি প্রোডাক্ট হিসেবে কাজ করে। আঙুলের মাথায় এই লিক্যুইড লাগিয়ে তা মুখে ঘষে নিন। দেখবেন ত্বক নরম ও কোমল হয়ে উঠেছে।


এবার জেনে নিন কিভাবে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট তৈরী করতে পারেন ফেলে দেওয়া ডিমের খোসা দিয়ে: প্রথমে ফেলে দেওয়া ডিমের খোসা গুলো ভালভাবে গরম জলে সেদ্ধ করুন, যাতে খোসার গায়ে লেগে থাকা ডিমের অনন্য অংশগুলো ভালভাবে ধুয়ে যায় এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া মারা যায়।


খোসাগুলো ভালভাবে সেদ্ধ হয়ে গেলে খোসাগুলো জল থেকে তুলে একটি ট্রেতে রাখুন, এবং ওভেনের মধ্যে কমপক্ষে ২০০ ডিগ্রী তাপমাত্রায় ১০-১৫ মিনিট রাখুন, যাতে খোসাগুলো পুরোপুরি মচমচে হয়ে যায়।এরপর মচমচে খোসাগুলো মিহি করে গুড়ো করে নিন। এই গুড়ো ক্যালসিয়ামের সাপ্লিমেন্ট হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন। একটু বয়স হলেও বিশেষ করে মহিলাদের হাড় ক্ষয় জনিত নানা রোগে এই সাপ্লিমেন্ট দারুন কার্যকরী।খাবারের সাথে কিংবা ভাতের মধ্যে এই গুড়ো ছিটিয়ে খেয়ে নিতে পারেন।


ডিমের খোসা আমরা বেশিরভাগ সময়ই ফেলে দিয়ে থাকি। কারণ এটি তো ফেলনা জিনিসই। কিন্তু ডিমের খোসাকে আপনি যতোটা ফেলনা ভাবছেন আসলেই কিন্তু তা নয়। কারণ ডিমের এই ফেলনা খোসারও রয়েছে অনেক অসাধারণ ব্যবহার। কি, বিশ্বাস হচ্ছে না? ভাবছেন এই ফেলনা জিনিসটি আর কিসেই বা ব্যবহার করা যেতে পারে। আশ্চর্য হলেও সত্যি এই ফেলনা ডিমের খোসার কিছু অসাধারণ ব্যবহার রয়েছে যা আপনার ধারণারও বাইরে। চলুন তবে আজকে দেখে নেয়া যাক ডিমের খোসা এমনই কিছু অজানা অদ্ভুত ব্যবহার সম্পর্কে।


মাটির উর্বরতা বাড়ায়: নিজের বাসায় শখের ছোট্ট একটি বাগান রয়েছে? তাহলে ডিমের খোসা ময়লার বালতিতে ফেলে না দিয়ে গাছের গোঁড়ায় দিয়ে দিন। চাইলে ডিমের খোসা ভেঙে মাটিতে মিশিয়ে দিতে পারেন। ডিমের খোসা থেকে মাটি পুষ্টি পায়। এতে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।


গাছের চারা অঙ্কুরিত করতে সহায়তা করে: যদি পছন্দের গাছের চারা তোলার মতো ভালো স্থান না পান এবং বাইরের মাটিতে অনেক বেশি ময়েসচার বেশি থাকে তবে ডিমের খোসা ব্যবহার করবেন। একটি ডিমের ওপরের চিকন অংশ সাবধানে খানিকটা ভেঙে ডিম বের করে নিয়ে এতে সামান্য মাটি দিয়ে বীজ দিয়ে দিন। খুব ভালো চারা উঠে যাবে কিছুদিনের মধ্যেই।


বাগানকে পোকামাকড়ের হাত থেকে বাঁচায়: গাছের গোঁড়ায় ডিমের খোসা রেখে দিলে শুধুমাত্র মাটির উর্বরতাই বৃদ্ধি পায় না এর পাশাপাশি পোকামাকড়ের হাত থেকেও বাঁচায় ডিমের খোসা। বাগানের বিভিন্ন স্থানে ডিমের খোসা ছড়িয়ে রাখুন নানা ধরনের পোকামাকড়ের হাত থেকে গাছ বেঁচে যাবে।


সাদা কাপড়ের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে: ডিমের খোসার এই অদ্ভুত ব্যবহার সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। ডিমের খোসা সাদা কাপড়কে উজ্জ্বল করতে বেশ সহায়ক। একটি কাপড়ে মুড়িয়ে ওয়াশিং মেশিনের ভেতরে ডিমের খোসা দিয়ে ডিটারজেন্ট দিয়ে কাপড় ধুয়ে দেখুন। সাধারনের তুলনায় অনেক ভালো কাজ করবে।


ক্যালসিয়ামের বড় একটি উৎস: ডিমের খোসা ক্যালসিয়ামের অনেক বড় একটি উৎস মানুষ এবং গৃহপালিত প্রাণীর জন্য। ডিমের খোসা ভালো করে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে স্টেরিলাইজ করে নিয়ে গুঁড়ো করে নিয়ে ক্যালসিয়ামের সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। গুঁড়ো করা ডিমের খোসা লেবুর রস কিংবা ভিনেগারে মিশিয়ে সালাদের ড্রেসিং হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। এবং ৯ মাসের বেশি বয়সী গৃহপালিত প্রাণীর খাবারে মিশিয়ে দিন।


হাড়ি পাতিল পরিষ্কারক হিসেবে: ডিমের খোসা দিয়ে অনায়েসেই আপনি হাড়ি পাতিল পরিষ্কারকের কাজটি সেরে ফেলতে পারেন। হাড়ি পাতিল থেকে লেগে থাকা খাবার সরিয়ে ফেলে ডিমের খোসা দিয়ে খুব ভালো করে মেজে নিন। দেখবেন খুব সুন্দর স্ক্রাবারের কাজ করছে।


ত্বক নরম করতে সাহায্য করে

ডিমের খোসায় লেগে থাকা ডিমের খোসার লিক্যুইড ফেলে দেবেন না। এটি ত্বকের জন্য অনেক বেশি ভালো একটি বিউটি প্রোডাক্ট হিসেবে কাজ করে। আঙুলের মাথায় এই লিক্যুইড লাগিয়ে তা মুখে ঘষে নিন। দেখবেন ত্বক নরম ও কোমল হয়ে উঠেছে।


এবার জেনে নিন কিভাবে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট তৈরী করতে পারেন ফেলে দেওয়া ডিমের খোসা দিয়ে: প্রথমে ফেলে দেওয়া ডিমের খোসা গুলো ভালভাবে গরম জলে সেদ্ধ করুন, যাতে খোসার গায়ে লেগে থাকা ডিমের অনন্য অংশগুলো ভালভাবে ধুয়ে যায় এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া মারা যায়।


খোসাগুলো ভালভাবে সেদ্ধ হয়ে গেলে খোসাগুলো জল থেকে তুলে একটি ট্রেতে রাখুন, এবং ওভেনের মধ্যে কমপক্ষে ২০০ ডিগ্রী তাপমাত্রায় ১০-১৫ মিনিট রাখুন, যাতে খোসাগুলো পুরোপুরি মচমচে হয়ে যায়।এরপর মচমচে খোসাগুলো মিহি করে গুড়ো করে নিন। এই গুড়ো ক্যালসিয়ামের সাপ্লিমেন্ট হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন। একটু বয়স হলেও বিশেষ করে মহিলাদের হাড় ক্ষয় জনিত নানা রোগে এই সাপ্লিমেন্ট দারুন কার্যকরী।খাবারের সাথে কিংবা ভাতের মধ্যে এই গুড়ো ছিটিয়ে খেয়ে নিতে পারেন।


ডিমের খোসা আমরা বেশিরভাগ সময়ই ফেলে দিয়ে থাকি। কারণ এটি তো ফেলনা জিনিসই। কিন্তু ডিমের খোসাকে আপনি যতোটা ফেলনা ভাবছেন আসলেই কিন্তু তা নয়। কারণ ডিমের এই ফেলনা খোসারও রয়েছে অনেক অসাধারণ ব্যবহার। কি, বিশ্বাস হচ্ছে না? ভাবছেন এই ফেলনা জিনিসটি আর কিসেই বা ব্যবহার করা যেতে পারে। আশ্চর্য হলেও সত্যি এই ফেলনা ডিমের খোসার কিছু অসাধারণ ব্যবহার রয়েছে যা আপনার ধারণারও বাইরে। চলুন তবে আজকে দেখে নেয়া যাক ডিমের খোসা এমনই কিছু অজানা অদ্ভুত ব্যবহার সম্পর্কে।


মাটির উর্বরতা বাড়ায়: নিজের বাসায় শখের ছোট্ট একটি বাগান রয়েছে? তাহলে ডিমের খোসা ময়লার বালতিতে ফেলে না দিয়ে গাছের গোঁড়ায় দিয়ে দিন। চাইলে ডিমের খোসা ভেঙে মাটিতে মিশিয়ে দিতে পারেন। ডিমের খোসা থেকে মাটি পুষ্টি পায়। এতে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।


গাছের চারা অঙ্কুরিত করতে সহায়তা করে: যদি পছন্দের গাছের চারা তোলার মতো ভালো স্থান না পান এবং বাইরের মাটিতে অনেক বেশি ময়েসচার বেশি থাকে তবে ডিমের খোসা ব্যবহার করবেন। একটি ডিমের ওপরের চিকন অংশ সাবধানে খানিকটা ভেঙে ডিম বের করে নিয়ে এতে সামান্য মাটি দিয়ে বীজ দিয়ে দিন। খুব ভালো চারা উঠে যাবে কিছুদিনের মধ্যেই।


বাগানকে পোকামাকড়ের হাত থেকে বাঁচায়: গাছের গোঁড়ায় ডিমের খোসা রেখে দিলে শুধুমাত্র মাটির উর্বরতাই বৃদ্ধি পায় না এর পাশাপাশি পোকামাকড়ের হাত থেকেও বাঁচায় ডিমের খোসা। বাগানের বিভিন্ন স্থানে ডিমের খোসা ছড়িয়ে রাখুন নানা ধরনের পোকামাকড়ের হাত থেকে গাছ বেঁচে যাবে।


সাদা কাপড়ের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে: ডিমের খোসার এই অদ্ভুত ব্যবহার সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। ডিমের খোসা সাদা কাপড়কে উজ্জ্বল করতে বেশ সহায়ক। একটি কাপড়ে মুড়িয়ে ওয়াশিং মেশিনের ভেতরে ডিমের খোসা দিয়ে ডিটারজেন্ট দিয়ে কাপড় ধুয়ে দেখুন। সাধারনের তুলনায় অনেক ভালো কাজ করবে।


ক্যালসিয়ামের বড় একটি উৎস: ডিমের খোসা ক্যালসিয়ামের অনেক বড় একটি উৎস মানুষ এবং গৃহপালিত প্রাণীর জন্য। ডিমের খোসা ভালো করে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে স্টেরিলাইজ করে নিয়ে গুঁড়ো করে নিয়ে ক্যালসিয়ামের সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। গুঁড়ো করা ডিমের খোসা লেবুর রস কিংবা ভিনেগারে মিশিয়ে সালাদের ড্রেসিং হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। এবং ৯ মাসের বেশি বয়সী গৃহপালিত প্রাণীর খাবারে মিশিয়ে দিন।


হাড়ি পাতিল পরিষ্কারক হিসেবে: ডিমের খোসা দিয়ে অনায়েসেই আপনি হাড়ি পাতিল পরিষ্কারকের কাজটি সেরে ফেলতে পারেন। হাড়ি পাতিল থেকে লেগে থাকা খাবার সরিয়ে ফেলে ডিমের খোসা দিয়ে খুব ভালো করে মেজে নিন। দেখবেন খুব সুন্দর স্ক্রাবারের কাজ করছে।


ত্বক নরম করতে সাহায্য করে

ডিমের খোসায় লেগে থাকা ডিমের খোসার লিক্যুইড ফেলে দেবেন না। এটি ত্বকের জন্য অনেক বেশি ভালো একটি বিউটি প্রোডাক্ট হিসেবে কাজ করে। আঙুলের মাথায় এই লিক্যুইড লাগিয়ে তা মুখে ঘষে নিন। দেখবেন ত্বক নরম ও কোমল হয়ে উঠেছে।


এবার জেনে নিন কিভাবে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট তৈরী করতে পারেন ফেলে দেওয়া ডিমের খোসা দিয়ে: প্রথমে ফেলে দেওয়া ডিমের খোসা গুলো ভালভাবে গরম জলে সেদ্ধ করুন, যাতে খোসার গায়ে লেগে থাকা ডিমের অনন্য অংশগুলো ভালভাবে ধুয়ে যায় এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া মারা যায়।


খোসাগুলো ভালভাবে সেদ্ধ হয়ে গেলে খোসাগুলো জল থেকে তুলে একটি ট্রেতে রাখুন, এবং ওভেনের মধ্যে কমপক্ষে ২০০ ডিগ্রী তাপমাত্রায় ১০-১৫ মিনিট রাখুন, যাতে খোসাগুলো পুরোপুরি মচমচে হয়ে যায়।এরপর মচমচে খোসাগুলো মিহি করে গুড়ো করে নিন। এই গুড়ো ক্যালসিয়ামের সাপ্লিমেন্ট হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন। একটু বয়স হলেও বিশেষ করে মহিলাদের হাড় ক্ষয় জনিত নানা রোগে এই সাপ্লিমেন্ট দারুন কার্যকরী।খাবারের সাথে কিংবা ভাতের মধ্যে এই গুড়ো ছিটিয়ে খেয়ে নিতে পারেন।



কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.