গরমের চোটে 'ঘোল খেয়ে' ক্লান্ত হলে লড়ুন ঘোল দিয়েই!

 


ODD বাংলা ডেস্ক: গরমকালে দইয়ের ঘোল, লস্যি বাঁ ছাঁচের জবাব নেই। প্রচণ্ড গরমে যখন হাঁসফাঁস অবস্থা, তখন এই ধরনের পানীয় খুবই কাজে আসে। অনেকেই গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে ঘোল বা লস্যি পান করেন।


ঘোল শুধু দইয়ের সঙ্গে জল-চিনি-নুন দিয়ে তৈরি হয়। লস্যিতে দইয়ের ভাগ বেশি, সঙ্গে সরও থাকে। এই ঘোল বা লস্যির সঙ্গে কোকো বা চকোলেট মিশিয়েও একটু ভিন্ন স্বাদের পানীয় বানিয়ে নেওয়া চলে। ঘোল একটু নোনতা-ঘেঁষা হয়, লস্যি মিষ্টি। অনেকেই দুপুরে বা রাতে খাওয়া দাওয়ার পরে এক গ্লাস ঘোল খান। কিংবা দুপুরে হালকা কিছু খেয়ে লস্যি পান করেন। লস্যি একটু ভারী, এতে পেটও ভরে, শরীরও ঠান্ডা হয়।


অনেকে আবার ঘোল বা লস্যি থেকে একটু সরে গিয়ে স্মুদি বানিয়ে নেন। আজকাল ব্রেকফাস্টে সুস্বাদু স্মুদি খেতে অনেকেই ভালোবাসেন। আধ কাপ ঘোল, ১টি কলা বা কিছু আঙুর, এক চামচ মধু দিয়ে ঘরোয়া ভাবে বানিয়ে ফেলা যায় দারুণ এক স্মুদি। বাড়তি স্বাদ আনতে উপরে বাদামও ছড়িয়ে দেওয়া যায়। এতে মধুর বদলে কোকো বা চকোলেটও দেওয়া চলে।


তবে ঘোল বা দই-জলের মিশ্রণ অনেকে রান্নাতেও ব্যবহার করেন। অনেকেই তরকারিতে ঘোল ব্যবহার করেন। ডাল বা তরকারিতে বেশি ঝাল বা নুন দিয়ে ফেললে সেটা ম্যানেজ করার জন্য ঘোল ব্যবহার করা হয়।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.