সন্তানের স্বাস্থ্য ভালো করতে চান? এই খাবারগুলো রাখুন পাতে

 


ODD বাংলা ডেস্ক: অনেক বাবা মা নিজের সন্তানের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তায় থাকেন। ওজন বয়সের তুলনায় কম হলে, সত্যিই ভাবার বিষয়। 


ওজন বাড়ানোর জন্য, আপনার একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণ করা উচিত এবং আপনার খাদ্যের যত্ন নেওয়া উচিত। এ জন্য সঠিক ডায়েট প্ল্যান ও ব্যায়াম, বিশেষ করে ওজন বাড়ানোর ব্যায়াম প্রয়োজন। এইভাবে আপনি স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে পারেন। আপনি যদি স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ান তবে আপনার শরীর স্বাভাবিকভাবেই আপনাকে রোগ থেকে রক্ষা করে। ওজন বাড়ানোর জন্য, বিশেষ করে খাবারের দিকে মনোযোগ দেওয়া দরকার, সেইসাথে আপনার ডায়েটে সেই জিনিসগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 


ওজন একটু বৃদ্ধি পেল কি না, শুরু হয়ে যায় ডায়েটিং। ডায়েটিং-এর নামে কেউ সকল পছন্দের খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দেন, তো কেউ অর্ধেক খেয়ে থাকেন। এর সঙ্গে চলে এক্সারসাইজ। এই সবের ফলে ওজন কম হোক বা না, শরীর খাবার হবে তা নিশ্চিত। তাই সত্যিই ওজন কমিয়ে সুস্থ থাকতে চাইলে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে ডায়েটিং করুন। আপনার জন্য কোনটা উপযুক্ত, কোনটা নয় তা জেনে নিন। কারণ ওজন কমালেই শুধু হল না। এর সঙ্গে চাই স্বাস্থ্য ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সঠিক রাখার ব্যালান্স। 


অনেক বাবা মা নিজের সন্তানের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তায় থাকেন। অনেক শিশু রোগা হলেও তাদের ওজন ঠিক থাকে। সেক্ষেত্রে চিন্তার বিশেষ কিছু নেই। তবে ওজন বয়সের তুলনায় কম হলে, সত্যিই চিন্তায় পড়েন বাবা মায়েরা। সন্তানের ওজন বৃদ্ধির জন্য নানা উপায় বের করতে থাকেন তারা। তবে সবসময় যে তাতে লাভ হয়, এমন নয়। ওজন বাড়ানোর জন্য বিশেষ করে অশ্বগন্ধা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। আসুন জেনে নিই কিভাবে অশ্বগন্ধা সেবন করে ওজন বাড়ানো যায়।


ওজন বাড়াতে দুধের সাথে অশ্বগন্ধা গুঁড়ো খেতে হবে। দুধে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। একই সময়ে, আয়ুর্বেদে অশ্বগন্ধা পাউডার ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। প্রতিদিন দুধ ও অশ্বগন্ধা সেবন ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।


ওজন বাড়াতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন


ওজন বাড়াতে ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি পেশী ভর বাড়ায়।

ব্যায়াম শরীরকে শক্তিশালী করে এবং শরীরকে টোন করে।

ব্যায়াম ক্ষুধা বাড়ায়, চাপ উপশম করে, বিপাকীয় কার্যকলাপ উন্নত করে এবং স্ট্যামিনা বাড়াতে সাহায্য করে।

স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে, জাঙ্ক ফুডের ব্যবহার ন্যূনতম হ্রাস করা উচিত।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.