পালিত হচ্ছে বিশ্ব হাঁপানি দিবস, জেনে নিন কেন পালিত হয় দিনটি, রইল তাৎপর্য



 ODD বাংলা ডেস্ক: বর্তমানে বহু মানুষ হাঁপানি রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। বাতাসে ধুলোবালি বেড়ে গেলে বাড়তে থাকে হাঁপানির সমস্যা। গরমে এই সমস্যা অনেক প্রবল হয়। বাতাসে থাকা ধুলোবালি নাকে লাগলে হাঁসির সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা প্রবল আকার নিলে তার থেকে শ্বাসকষ্ট শুরু হতে পারে। ভারতে প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিলিয়ন লোক হাঁপানিতে ভুগছে। এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা গঠনের জন্য পালিত হয় বিশ্ব হাঁপানি দিবস। 


প্রতি বছর মে মাসের প্রথম মঙ্গলবার পালিত হয় বিশ্ব হাঁপানি দিবস। সেই অনুসারে আজ ৩ মে দিনটি পালিত হয় ওয়ার্ল্ড অ্যাস্থমা ডে কিংবা বিশ্ব হাঁপানি দিবস হিসেবে। বর্তমানে বহু মানুষ হাঁপানি রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। বাতাসে ধুলোবালি বেড়ে গেলে বাড়তে থাকে হাঁপানির সমস্যা। গরমে এই সমস্যা অনেক প্রবল হয়। বাতাসে থাকা ধুলোবালি নাকে লাগলে হাঁসির সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা প্রবল আকার নিলে তার থেকে শ্বাসকষ্ট শুরু হতে পারে। নিঃশ্বাসে কষ্ট, কাশি, বুকের মধ্যে সাঁই সাঁই শব্দ দেখা দেয় হাঁপানি হলে। ভারতে প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিলিয়ন লোক হাঁপানিতে ভুগছে। এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা গঠনের জন্য পালিত হয় বিশ্ব হাঁপানি দিবস। 


বিশ্ব হাঁপানি দিবস দিনটি সর্বপ্রথম গ্লোবাল ইনশিয়েটিভ ফর অ্যাজমা দ্বারা শুরু হয়েছিল। এই সংস্থাটি ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সংস্থাটি হাঁপানির প্রকোপ কমাতে বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদরদের সঙ্গে কাজ করে। প্রথম বিশ্ব হাঁপানি দিবস স্পেনে অনুষ্ঠিত বয়েছিল। তাতা ৩৫টি দেশ অংশ নেয়। সেই থেকে প্রতি বছর মে মাসের প্রথম মঙ্গলবার পালিত হয় বিশ্ব হাঁপানি দিবস।  


প্রতি বছর এই বিশেষ দিনে কোনও না কোনও থিম থাকে। এবছরের গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ ফর অ্যাস্থমার থিম হিসেবে ক্লোজিং গ্যাপস ইন অ্যাজমা কেয়ার বেছে নেওয়া হয়েছে। 


বিশ্ব হাঁপানি দিবসের লক্ষ্য হল, হাঁপানির রোগীর যত্নে ফাঁকগুলো পূরণ করা। হাঁপানি রোগীরা যাতে তাদের সমস্যা চেপে না রেখে ডাক্তারি পরামর্শ নেয় সেই দিকে খেয়াল রাখা। গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ ফর অ্যাজমা অনুসারে, আন্তর্জাতিক শ্বাস প্রশ্বাস জনিত সম্প্রদায়গুলো স্থানীয় ভাবে এবং বিশ্ব ব্যাপী হাঁপানির যত্নে সমাধানগুলো বাস্তবায়নের জন্য রোগী ও স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের সাথে এক সঙ্গে কাজ করে তা নিশ্চিত করার জন্য প্রচেষ্টা করা হয়। 

 

সে যাই হোক, এই রোগ প্রসঙ্গে সকলেরই প্রয়োজন সতর্ক হওয়া। নানা কারণে এই রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। রাসায়নিকের ধোঁয়া, ধুলো, গ্যাস ও ঋতু পরিবর্তনের জন্য হাঁপানি হতে পারে। এই সময় যারা হাঁপানির রোগী তারা সতর্ক থাকুন। তেমনই অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার জন্য হাঁপানির ঝুঁকি বাড়ে। বিশেষ করে যারা অত্যাধিক জাঙ্ক ফুড খান তালের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। তাই সুস্থ থাকতে প্রয়োজন সতর্ক থাকা। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.