দুধেও হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি, জেনে নিন কোন ধরনের রোগীদের দুধ খাওয়া বিপজ্জনক

 


ODD বাংলা ডেস্ক: দুধে থাকা ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতের সামর্থ্য বাড়াতে সাহায্য করে। দুধ নিয়মিত পানে শরীরের যে কোনও ক্ষত দূর হবে। তেমনই দৃষ্টি শক্তি উন্নত করতে চাইলে খেতে পারেন দুধ। এত পুষ্টিগুণ থাকা সত্ত্বেও দুধ খেলে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। যারা প্রতিদিন অধিক পরিমাণ দুধ খান তাদের শরীরে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। জেনে নিন। 


দিন শুরু হয় ১ গ্লাস গরম দুধ দিনে। শরীর সুস্থ রাখতে দুধ খাওয়া কতটা প্রয়োজন, তা সকলেই জানি। দুধের সঙ্গে ভালো ছেলের একটা সম্পর্ক আছে। ‘দুধ না খেলে, হবে না ভালো ছেলে’- এই কথা সকল মায়ের মুখে শোনা যায়। তবে, জানেন উপকারী দুধ থেকেও হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। ক্যালসিয়াম ছাডডাও দুধে তাকে ফসফরা, আয়রন, জিঙ্ক, কপার, ম্যাঙ্গানিজের মতো উপকারী উপাদান। দুখ খেলে আমাদের শরীরে সেরোটোনিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এটি ব্রেইন কেমিক্যাল নামে পরিচিত। এই উপাদান আমাদের মন ভালো রাখে। সঙ্গে মস্কিষ্কের উন্নতি করে। এছাড়াও, দুধে থাকা ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতের সামর্থ্য বাড়াতে সাহায্য করে। দুধ নিয়মিত পানে শরীরের যে কোনও ক্ষত দূর হবে। তেমনই দৃষ্টি শক্তি উন্নত করতে চাইলে খেতে পারেন দুধ। এত পুষ্টিগুণ থাকা সত্ত্বেও দুধ খেলে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। যারা প্রতিদিন অধিক পরিমাণ দুধ খান তাদের শরীরে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। জেনে নিন। 


বর্তমানে গ্যাসের সমস্যায় ভুগছেন অনেকেই। যাদের গ্যাসের সমস্যা আছে কারা ভুলেও দুধ খাবেন না। দুধে থাকা একাধিক উপাদান গ্যাসের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। সুস্থ থাকতে চাইলে এড়িয়ে চলুন দুধ। দুধ চা-ও খাবেন না। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, খালি পেটে দুধ চা খেলে বেড়ে যায় গ্যাসের সমস্যা। তাই এবার থেকে এই কথা মাথায় রাখুন। 


যাদের ফ্যাটি লিভার থাকে তারা ভুলেও দুধ খাবেন না। এতে বৃদ্ধি পায় ফ্যাটি লিভারের সমস্যা। দুধে থাকা একাধিক উপাদান লিভারে প্রদাহ তৈরি করে। যার থেকে এই সমস্যা আরও বেড়ে যায়। তাই সুস্থ থাকতে চাইলে এড়িয়ে চলুন দুধ। 


ওবেসিটির কারণ হতে পারে দুধ। দুধে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফ্যাট থাকে। যা ওজন বৃদ্ধি করে। তাই দুধ কেনার আগে দেখে নিন তা ফ্যাট ফ্রি কিনা। স্কিম মিল্ক খেতে পারেন। এতে ওজন বৃদ্ধি পাবে না। শরীর থাকবে সুস্থ সঙ্গে ওজনও বাড়বে না। তাই দুধ খাওয়ার আগে মেনে চলুন এই তিনটি জিনিস। সুস্থ থাকতে চাইলে সঠিক সময় দুধ খান। আর পরিমিত দুধ পান করবেন। তা না হলে একদিকে যেমন ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে, তেমনই বাড়তে পারে শারীরিক জটিলতা। সুস্থ থাকতে মেনে চলুন এই টোটকা।   

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.