এই ১২ টি কারণে মেয়েরা তাদের প্রেমিক বা স্বামীকে ছেড়ে দেয়

 


ODD বাংলা ডেস্ক: বর্তমান সমাজে প্রায়ই প্রেমিক প্রেমিকার সাধারন করনেই সম্পর্ক ভেঙ্গে যায়। কিন্তু আগেকার দিনে এই সব সমস্যা দেখা যেত না। একজন পুরুষ বা তার প্রেমিকার একে অপরের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া খুব দরকার। তাদের নিজেদের হাত তাদেরকেই শক্ত করে ধরে রাখতে হবে। কিন্তু আজকাল ঝগড়া হলেই তারা একে অপরকে ছেড়ে চলে যায়। এটা কেন হয় সেটাই জানতে হবে।



প্রেম এমন একটা বিষয় যেটা শুধু চাহিদা মেটানোর জন্য নয়, এটাকে জীবনের একটা অঙ্গ হিসাবে ধরা উচিত। কিন্তু বর্তমান সমাজে প্রেমিক বা প্রেমিকা এটাকে সম্পূর্ণ একটা খেলা হিসাবে দেখে। শুধু শারীরিক চাহিদা মেটানো ছাড়া সেটা আর কিছুই নয়। নিজের সম্পর্কের দিকে নজর আপনাকেই রাখতে হবে। তাই জানতে হবে এই সম্পর্ক গুলো ভাঙার পিছনের কারন গুলো।



১. আপনাকে আপনার স্ত্রীর প্রতি সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। তাকে হয়ত আপনি আবেগ বা প্রেম দিয়ে উপলব্ধ করতে করতে চাইছেন কিন্তু সেটা যে নিরাপদ সেটাই তাকে আগে বোঝাতে হবে।

 ২. আপনি আপনার স্ত্রীর সাথে সবসময় নম্র ব্যবহার করুন এবং তাকে সবসময় মানিয়ে নিয়ে চলুন। অতিরিক্ত শাসন করতে যাবেন না।


৩.নিজের জীবনসঙ্গীকে সময় দেওয়াটা খুব জরুরি। যেটা আজকালকার দিনে এই বাস্ততার ফাঁকে দিতে ভুলে যায় সকলেই। 

৪. নিজের স্ত্রীকে কারুর সাথে তুলনা না করে তার কাজের সত্যি প্রশংসা করুন। দেখবেন এটাতে আপনার স্ত্রী খুব খুশি হবেন।


৫.রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে আগে আপনার সঙ্গিনীকে চুম্বন করুন। প্রতিদিন তাকে আলিঙ্গন করতে ভুলবেন না যেন। এর ফলে সম্পর্ক আরও শক্ত হবে। 

৬. নিজের প্রেমিক বা প্রেমিকাকে তাদের দুজনেরই উচিত নিজেদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ স্থান দেওয়া। এটা দুজনের ক্ষেত্রেই প্রয়োজন।


৭. প্রত্যেক পুরুষদের উচিত তাদের স্ত্রী বা প্রেমিকের কাছে সত্যি কথা বলা। 

৮. একটা সম্পর্ক টিকে থাকে বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। তাই সব পুরুষদের তার সঙ্গীর উপর আস্থা রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।


৯. মহিলারা সব থেকে বেশী ঘৃণা করে স্বার্থপর পুরুষদের। তাই পুরুষদের কর্তব্য মহিলাদের প্রতি ভালোবাসা প্রদান করা। 

১০. আপনি যদি আপনার সঙ্গীর সাথে থাকতে না চান সেটা সবার আগে বোঝা যাবে আপনাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক ঠিক আছে কিনা, সেই দিক থেকে সম্পূর্ণ স্ত্রীকে খুশি করা পুরুষদের কর্তব্য।


১১. যেকোন সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখার জন্য নিজের স্ত্রীর সাথে সময় কাটানো দরকার। ১২. নিজের স্ত্রীকে প্রয়োজনীয় ভালোবাসা দেওয়া দরকার। যদি সেটা না দিতে পারেন, আপনার স্ত্রী সেটা যদি বুঝতে পারে তাহলে সেটা সম্পর্কের প্রতি প্রতিকুল প্রভাব বিস্তার করবে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.