বছর পর স্কুল শিক্ষক পদে নিয়োগ, শীঘ্রই প্রকাশিত হবে বিজ্ঞপ্তি, জানাল কমিশন

 


ODD বাংলা ডেস্ক: প্রকাশ হল স্কুল সার্ভিস কমিশনের বিজ্ঞাপন। ২০১৬ সালে শেষ বার নিয়োগ হয়েছিল। তারপর ফের নিয়োগ হতে চলেছে। তবে, কবে পরীক্ষা হবে এখনও জানা যায়নি। সূত্রের খবর, মাস খানেকের মধ্যে প্রকাশিত হবে বিজ্ঞাপন। 


চাকরি প্রার্থীদের জন্য সুখবর। শীঘ্রই নিয়োগ হবে স্কুল শিক্ষক পদে। প্রায় ৬ বছর পর ফের রাজ্যে এসএসসি পরীক্ষা হবে। প্রকাশ হল স্কুল সার্ভিস কমিশনের বিজ্ঞাপন। ২০১৬ সালে শেষ বার নিয়োগ হয়েছিল। তারপর ফের নিয়োগ হতে চলেছে। তবে, কবে পরীক্ষা হবে এখনও জানা যায়নি। সূত্রের খবর, মাস খানেকের মধ্যে প্রকাশিত হবে বিজ্ঞাপন। 



রাজ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে শিক্ষক নিয়োগ হতে চলেছে। শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে যাবতীয় জটিলতা ও মামলার মধ্যেই নতুন তরে নিয়োগ হবে। ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে তারই প্রস্তুতি। এমাসেই প্রকাশিত হতে পারে বিজ্ঞাপনয এমনই জানিয়েছেন স্কুল সার্ভিস কমিশন। স্কুল শিক্ষকদের বদলি মসৃণ করতে ২০২০ সালে উৎসশ্রী প্রকল্প চালু হয়। এর পর বহু গ্রামাঞ্চলের স্কুলে শিক্ষকের পদ ফাঁকা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু, এখনও পর্যন্ত সেই সকল পদে নিয়োগ হয়নি। 


নিয়োগের জন্য কীভাবে আবেদন করতে হবে, কোন প্রক্রিয়ায় পরীক্ষা হবে, কাউন্সেলিংই বা কী করে হবে, তা শীঘ্রই জানানো হবে। আবেদন ফি কীভাবে জমা দিতে হবে, কীভাবে আবেদন করতে হবে, পরীক্ষার দিন কবে, এই সংক্রান্ত সকল তথ্যই জানানো হবে। এমনই খবর জানানো হল স্কুল সার্ভিস কমিশনের পক্ষ থেকে। শেষ ২০১৬ সালে নিয়োগ হয়েছিল। প্রায় ৬ বছর বন্ধ ছিল নিয়োগ। সে কারণে প্রচুর শূন্যপদ তৈরি হয়েছে। এবছর নিয়োগও হবে বিপুল সংখ্যক শিক্ষক। শুধু শিক্ষক নয়, সঙ্গে শিক্ষককর্মী ও লাইব্রেরিয়ানও নিয়োগ হবে বলে জানা গিয়েছে। 


সম্প্রতি ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ হবে রাজ্যে। তিনি এই প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর কথাও তোলেন। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী চান যেন দ্রুত সব পদে নিয়োগ হোক। সেই কথা মতোই এগোচ্ছেন তারা। দ্রুতই তারা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবেন। সেখানে আগ্রহী ব্যক্তিরা বিস্তারিত জানতে পারবেন। 


প্রতি বছরই স্কুল শিক্ষকের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন শয় শয় ছাত্র ছাত্রীরা। কিন্তু, দুর্নীতির অভিযোগে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ নিয়োগ। প্রায় ৬ বছর কোনও নিয়োগ হয়নি স্কুল শিক্ষকের পদের। সে কারণে শিক্ষকের সঙ্গে প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদে রয়েছে। জানা গিয়েছে, ২৭ শতাংশ স্কুলে প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষিকার শূন্যপদ আছে। নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেনীতেও নিয়োগ হবে। সঙ্গে শিক্ষাকর্মী ও লাইব্রেরিয়ান পদেও নিয়োগ হবে শীঘ্রই। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.