প্রফেসর বর পাওয়া হল না, আদালতের নির্দেশে চাকরি যেতেই বিয়েতে বেঁকে বসল প্রেমিক

 


ODD বাংলা ডেস্ক: হাইকোর্টের নির্দেশে প্রেমিকার চাকরি যেতেই বিয়েতে বেঁকে বসেছে প্রেমিক। আর তাই বিয়ের দাবি প্রেমিকের বাড়ির সামনে ধরনায় বসেছেন প্রেমিকা। কিন্তু কোথায় প্রেমিক, সেতো বাড়ি থেকে উধাউ বলে খবর।   এমনই অভিযোগ উঠেছে কোচবিহারের মাথা ভাঙা ২ নম্বর ব্লকের নিশিগঞ্জ এলাকায়।


হাইকোর্টের নির্দেশে প্রেমিকার চাকরি যেতেই বিয়েতে বেঁকে বসেছে প্রেমিক। আর তাই বিয়ের দাবি প্রেমিকের বাড়ির সামনে ধরনায়  বসেছেন প্রেমিকা। কিন্তু কোথায় প্রেমিক, সেতো বাড়ি থেকে উধাউ বলে খবর।   জানা গিয়েছে, প্রেমিক প্রণব গোস্বামী নিশিগঞ্জ কলেজের অতিথি প্রফেসর। প্রেমিকা ছিলেন প্রাথমিক শিক্ষিকা। কিন্তু সম্প্রতি নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে হাইকোর্টের নির্দেশে চাকরি চলে যায় প্রেমিকার। অভিযোগ প্রেমিকার প্রাথমিক শিক্ষিকার চাকরি বাতিলের পরেই বেঁকে বসেছে প্রেমিক। যুবতির দাবিও অস্বীকার করেছেন প্রেমিকের মা।এমনই অভিযোগ উঠেছে কোচবিহারের মাথা ভাঙা ২ নম্বর ব্লকের নিশিগঞ্জ এলাকায়।


রাজ্যে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে হাইকোর্টের নির্দেশে চাকরি চলে যায় প্রেমিকার। হাইকোর্টের নির্দেশে প্রেমিকার চাকরি যেতেই বিয়েতে বেঁকে বসেছে প্রেমিক। আর তাই বিয়ের দাবি প্রেমিকের বাড়ির সামনে ধরণায় বসেছেন প্রেমিক। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে  কোচবিহারের মাথা ভাঙা ২ নম্বর ব্লকের নিশিগঞ্জ এলাকায়। জানা গিয়েছে, প্রেমিক প্রণব গোস্বামী নিশিগঞ্জ কলেজের অতিথি প্রফেসর। প্রেমিকা ছিলেন প্রাথমিক শিক্ষিকা। কিন্তু এই অবধি গল্পের বুনন ঠিক ছিল। তবে 'শেষ হয়েও হইল না শেষ'। এসএসসি ঘুড়ির সুতো আর লাটাই দুটি হাইকোর্টের হাতে এখন। যার জেরেই  এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে যারা জড়িয়েছেন, তাঁদেরই ভোকাট্টা হতে হচ্ছে।


প্রেমিকার দাবি আদালতের নির্দেশে যেদিন তাঁর স্কুলের চাকরি চলে যায়, সেদিন চাকরি যাওয়ার আগেই প্রেমিকের বাড়ি যান। মূলত প্রেমিকের কথাতেই ওই বাড়ি যান। প্রেমিক বিয়ে করার জন্যই ওই বাড়িতে যেতে বলেন। কিন্তু হাইকোর্টের নির্দেশে চাকরি চলে যাওয়ার খবর শোনা কিছুক্ষণের মধ্য়েই প্রেমিক বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যান বলে অভিযোগ।এদিকে বাড়ি যাওয়ার আগে দুজনেই বেশ কিছুটা সময় একান্তে কাটান। এমনকি প্রেমিকের সঙ্গে শপিংমলে গিয়ে কেনাকাটি করেন। কিন্তু চাকরি চলে যেতেই প্রেমিক তাঁকে আর বিয়ে করতে চাইছেন না বলে অভিযোগ যুবতির। আর প্রেমিকের বাড়ির সামনে ধরণায় বসেছেন তিনি। যুবতির আরও দাবি, বেশ কিছুদিন ধরেই ওই অতিথি শিক্ষকের সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে। ফোনে কল রেকর্ড এবং এমনকি মেসেজও রয়েছে দুই জনেরই। যদিও যুবতির দাবি অস্বীকার করেছেন প্রেমিকের মা।ওই যুবকের মায়ের দাবি, আমার ছেলের সঙ্গে ১০ থেকে ১২ দিন ফোনে কথা হয়েছে শুধু। আমরা কোনওভাবেই এই সম্পর্ক মেনে নেব না।'

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.