প্রতিদিন নিয়ম করে এই পানীয় পান করলেই দূর হবে বলিরেখা, ওজনও কমবে মাত্র ৭ দিনে
ODD বাংলা ডেস্ক: ভারতীয় মশলার বেশিরভাগই আয়ুর্বেদিক গুণে সমৃদ্ধ। সেই মশলা মধ্যে একটি হল জিরে। রান্নার কাজে এর বিশাল ব্যবহার রয়েছে এর পাশাপাশি স্বাস্থ্যগুণেও ভরপুর এই জিরে। জিরে কাঁচা অবস্থায় অথবা ভেজে নিয়ে দুইভাবেই ব্যবহার করা যায়। ভাজা জিরের সুন্দর গন্ধ রান্নার স্বাদকে আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। তেমনি রান্নার স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি জিরের প্রচুর স্বাস্থ্যসম্মত গুণ রয়েছে , সেগুলি জেন নেওয়া যাক।
ভারতীয় মশলার বেশিরভাগই আয়ুর্বেদিক গুণে সমৃদ্ধ। সেই মশলা মধ্যে একটি হল জিরে। রান্নার কাজে এর বিশাল ব্যবহার রয়েছে এর পাশাপাশি স্বাস্থ্যগুণেও ভরপুর এই জিরে। স্বাদে, গুনে সমৃদ্ধ ভারতীয় মশলা। শুধু রান্নার স্বাদের জন্য আমরা মশলা ব্যবহার করি তোমনটাই কিন্তু নয়। রান্নার পাশাপাশি ভারতীয় মশলার বিশেষ একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। জিরে কাঁচা অবস্থায় অথবা ভেজে নিয়ে দুইভাবেই ব্যবহার করা যায়। ভাজা জিরের সুন্দর গন্ধ রান্নার স্বাদকে আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। তেমনি রান্নার স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি জিরের প্রচুর স্বাস্থ্যসম্মত গুণ রয়েছে , সেগুলি জেন নেওয়া যাক।
গবেষণায় জানা গেছে, জিরে খেলে শরীরের ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রিত থাকে। জিরে অনেকে চিবিয়ে খেয়ে নিতে পারেন। আবার ভিজিয়েও খেতে পারেন। জিরে ভেজানো জলের উপকারিতা প্রত্যেকেরই কমবেশি জানা রয়েছে। রাতে এক কাপ জলে এক চামচ জিরে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে উঠে খেয়ে নিন এই জিরের জল। অনেকে আবার গোটা জিরে ফুটিয়ে নিয়ে চা-এর মতোন খান। এই জিরে ভেজানো জল খাওয়ার অনের গুনাগুণ রয়েছে।
হজামের সহায়ক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরেই জিরের ব্যবহার হয়ে আসছে। জিরে খেল হজমে সহায়ক উৎসেচকের ক্ষরণ অনেকটাই বেড়ে যায়। যার ফলে হজম প্রক্রিয়া অনেক তাড়াতাড়ি হয়। এছাড়ও পরিপাকেও সাহায্য করে এই জিরে। শরীরে বাড়তি মেদ ঝরিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে এই জিরে। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় হজমের গন্ডগোল কম রাখতে সাহায্য করে এই জিরে। মাতৃদুগ্ধের পরিমাণ বাড়ায় এই জিরে। জিরে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। মধুমেহ রোগের জন্য উপকারী এই জিরে। লিভারের স্বাস্থ্য ভাল রাখে এই জিরে। রক্তাল্পতা দূর করে কর্মক্ষমতা বাড়ায় এই জিরে। জিরে খেলে চুলের জেল্লা বজায় রাখে। বয়সের ছাপ মুছে ত্বকের ঔজ্জ্বলতা বজায় রাখে এই জিরে। ব্রণ দূর করতেও বিশেষ সাহায্য করে জিরে।
এবার বয়স বাড়লেও মুহূর্তে কমিয়ে ফেলতে পারবেন নিজের বয়স। প্রথমত, রোদ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। সূর্যের ইউভি রশ্মি ত্বকে বয়সের ছাপ ফেলে। রোদে বেরোলেও এসপিএফ ৩০ সানস্ক্রিন ব্যবহার করবেন। সঙ্গে ছাতা, টুপি, ওড়না, সানগ্লাস কিন্তু মাস্ট। আপনি ত্বক কি অত্যন্ত রুক্ষ। তাহলে স্বাভাবিক ভাবে ত্বকে ভাঁজ বেশি পড়বে। বাড়িতেই দই এবং মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে ত্বকে লাগান। এতে ত্বক আর্দ্র থাকে। স্নানের পর অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার লাগাবেন। পেট পরিস্কার থাকাটা সবার আগে জরুরি। প্রতিদিন ৩-৪ লিটার করে জল খান। এতে শরীর ডিহাইড্রেশন হয় না। প্রতিদিনের ডায়েটে ভিটামিন-ই সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমও বিশেষ জরুরি। তাই সবার আগে ঘুমের সময় ঠিক রাখুন। বেশি রাত পর্যন্ত জেগে থাকলেও বলিরেখা পড়ে। ত্বকের যত্ন নিলেই হল না, শরীরও সুস্থ রাখা দরকার। হাজারো কর্মব্যস্ততার মধ্যেও খানিকটা সময় বার করে যোগাসন কিংবা ব্যায়াম করুন।
Post a Comment