এই কয়টি লক্ষণ উপেক্ষা করবেন না, রক্ত জমাট বাঁধলে শরীরে এমন পরিবর্তন দেখা দেয়

 


ODD বাংলা ডেস্ক: শিরা বা পেশির মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধতে তা মারাত্মক ক্ষতি করে। এমনকী, মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই শরীরে এই কয়টি লক্ষণ দেখলে সতর্ক হন। এই পাঁচটি লক্ষণ দেখলে চৎক্ষণাক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।   


কোথাও কেটে গিয়ে রক্ত বের হওয়ার কিছু সময়ের মধ্যে তা জমাট বেঁধে যায়। রক্ত জমাট না বাঁধলে হয় অধিক রক্তক্ষরণ। আর এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর। রক্ত জমাট বাঁধা একদিকে যেমন ভালো অপর দিকে খারাপ। শিরা বা পেশির মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধতে তা মারাত্মক ক্ষতি করে। এমনকী, মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই শরীরে এই কয়টি লক্ষণ দেখলে সতর্ক হন। এই পাঁচটি লক্ষণ দেখলে চৎক্ষণাক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।   

শরীর কোনও অঙ্গ ফুলে গেলে উপেক্ষা করবেন না। রক্ত জমাট বাঁধলে পায়ের রক্তের প্রবাহে বাধা পায়। এর কারণে ফুলে যেতে পারে। তেমনই পায়ে ব্যথা বা পেশীর ক্র্যাম্পের সমস্যা উপেক্ষা করবেন না। এটি শরীরের জন্য বিপজ্জনক। হঠাৎ হাঁটতে গিয়ে বারে বারে ক্র্যাম্প লেগে লেগে উপেক্ষা করবেন না। রক্ত জমাট বাঁধতে পারে এই কারণে


অতিরিক্ত কাশা বা শ্বাসকষ্ট হতে পারে এই কারণে। রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা দেখা দিতে রক্তে অক্সিজেন প্রবাহ দীৎে হয়ে যায়। এতে নিঃশ্বাসে দুর্বলতা দেখা দেয়। সঙ্গে কাশি হয়। কারও কারও রক্ত বমি পর্যন্ত হতে পারে। 


যদি বারে বারে দ্রুত হৃদস্পন্দন লক্ষণ করেন তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। শরীরে রক্ত জমাট বাঁধলে রক্ত জমাট বাঁধে, বুকে ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট ও উদ্বেগের কারণে হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। রক্ত ক্লট করে গেলে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। এর করণে এমন সমস্যা হয়। 


যদি ত্বক লাল হয়ে যাওয়া বা শরীরের অঙ্গে অতিরিক্ত ব্যথা অনুভূত হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্স নিন। এমন পেশির ব্যথা এড়িয়ে যাবেন না। এটি রোগের ইঙ্গিত বহন করে। তাই শরীরে এমন কোনও পরিবর্তন দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। 


ত্বকের রং পরিবর্তন হলেও উপেক্ষা করবেন না। ত্বকে লালচে রঙ দেখা দিলে, চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অনেক সময় শিরাকে রক্ত জমাট বাঁধলে ত্বক লালচে হয়ে যায়। এমন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। 


রক্ত শরীরে জমাট বাঁধলে ব্যক্তি জ্ঞান পর্যন্ত হারাতে পারেন। রক্ত জমাট বাঁধকে শরীরে পর্যাপ্ত রক্ত পৌঁছায় না। এর কারণে জ্ঞান হারাতে পারেন। শিরা বা পেশির মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধলে শরীরে জটিলতা তৈরি হয়। তাই সতর্ক থাকুন। কোনও লক্ষণ দেখলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.