বাস্তু মতে ঘুমানোর আগে ভুল করেও এই কাজগুলি করবেন না, করলেই বিপদ…

 


ODD বাংলা ডেস্ক: বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী কিছু কিছু এমন জিনিস আছে যা রাতে যদি আমরা মাথার কাছে রেখে ঘুমাই তাহলে আমাদের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমাদেরে জেনে রাখা ভালো যে কোন কোন জিনিসগুলি রাতে নিজের থেকে দূরে সরিয়ে রাখাই ভালো। এর ফলে শুধু শারীরিক ক্ষতিই নয় মানসিক ক্ষতিও প্রতিরোধ কোরা সম্ভব। বিস্তারিত জানতে পুরো প্রতিবেদন পড়ুন।


১। মানিব্যাগ ঃ- রাতে ঘুমনোর সময় মাথার সামনে মানিব্যাগ রেখে ঘুমানো উচিত নয়। এর ফলে অর্থনৈতিক দুশ্চিন্তা গ্রাস করে। তাই রাতে ঘুমনোর সময় নিজের থেকে মানিব্যাগ দূরে রেখে ঘুমনোই ভালো।


২। মৃত মানুষের ছবি ঃ- যখন আপনি ঘুমাচ্ছেন তখন খেয়াল রাখবেন যে আপনার মাথার দিকে যেন কোন মৃত পূর্বপুরুষের ছবি না থাকে। শুধু তাই নয় মাথার দিকে কোন ভয়ঙ্কর ছবি বা কোন মূর্তি রাখবেন না। এর ফলে আপনার উপরে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। আপনি বাজে কোন স্বপ্নও দেখতে পারেন।


৩। মোবাইল ঃ- রাতে ঘুমনোর সময় বেশিরভাগ মানুষ নিজের মোবাইল ফোন মাথার কাছে রেখে ঘুমান। এর ফলে নিজের কত ক্ষতি হচ্ছে সেই ব্যাপারে কেউ জানেনা। শুধু মোবাইল ফোন বলে নয়, যেকোন ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেট ঘুমনোর সময় মাথার কাছে রেখে শোয়া উচিত নয়। এর ফলে শারীরিক ও মানসিক সমস্যা হতে পারে।


৪। সুগন্ধী ঃ- অনেকেই আছেন যারা ফ্রেশ থাকার জন্য রাতে সুগন্ধী মেখে ঘুমোতে যায়। সুগন্ধী অশুভ শক্তিদের বেশি করে আকর্ষন করে। তাদের উজ্জীবিত করে তোলে। এর ফলে আপনার সব রকম দিক থেকে ক্ষতি হতে পারে। আর্থিক দিক থেকেও ক্ষতি হতে পারে।


৫। অপরিষ্কার পোশাক ঃ- যারা রাতে ঘুমনোর সময় অপরিষ্কার পোশাক পড়ে ঘুমান তাদের ক্ষতি করতে পারে কিছু নেতিবাচক শক্তি। কারন কেউ যখন অপরিষ্কার পোশাক পড়ে ঘুমায় তখন তারা নেতিবাচক শক্তির অধীনে চলে যায়। তাদের আর্থিক দিক থেকে এবং শারীরিক দিক থেকে ক্ষতি হতে পারে।


৬। বই ঃ- অনেকেরই স্বভাব আছে বই পড়তে পড়তে বা ম্যাগাজিন পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পরেন। এর প্রভাব খুব খারাপ। তাই যখনই ঘুমবেন নিজের মাথার কাছ থেকে বই সরিয়ে ঘুমান।


৭। জুতো ঃ- বিছানার নিচে কখনই জুতো রেখে ঘুমানো উচিত নয়। এর খারাপ প্রভাব আপনার স্বাস্থ্যের উপর পড়তে পারে। ৮। বন্ধ ঘড়ি ঃ- শোবার ঘরে কোন বন্ধ ঘড়ি বা কোন অকেজো ইলেকট্রনিক্স জিনিস রাখবেন না। এর প্রভাবও খুব খারাপ।


৯। লোহার জিনিস ঃ- অবিবাহিত ছেলে অথবা মেয়ের বিছানার নিচে কোন লোহার জিনিস থাকা ভালো না। এর খারাপ প্রভাব তার জীবনে পড়তে পারে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.