ওয়ার্ক ফ্রম হোমের পর খুলছে অফিস, কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে রইল টিপস

 


ODD বাংলা ডেস্ক: ২ বছরের বিরতির পর খুলছে অফিস। এতদিন ধরে বাড়ি থেকে অফিস করতে গিয়ে নিজের অনেক অভ্যেসেরই বদল করে ফেলেছেন সকলে। আবার সেই সকল অভ্যেসের পুনরায় পরিবর্তন করে আগের জীবনে ফিরে যাওয়া এত সহজ কথা নয়। অফিস যেতে গিয়ে একদিকে যেমন অভ্যেসের বদল করতে হবে তেমনই উন্নতি করতে হবে কাজে। এই সময় মেনে চলতে পারেন এই বিশেষ পাঁচ টোটকা। যারা ওয়ার্ক ফ্রম হোম ছেড়ে অফিসে যোগ দিয়েছেন, তাদের জন্য রইল বিশেষ টিপস। 


২ বছরের বিরতির পর খুলছে অফিস। বর্তমানে অনেক আইটি সংস্থায় সপ্তাহে ২ দিন করে অফিস যেতে হচ্ছে কর্মীদের। দীর্ঘ এই বিরতির পর অফিস যাওয়ায় অনেকের মনে যেমন দেখা দিচ্ছে আনন্দ তেমনই অনেকে ততটাই বিরক্ত। এতদিন ধরে বাড়ি থেকে অফিস করতে গিয়ে নিজের অনেক অভ্যেসেরই বদল করে ফেলেছেন সকলে। আবার সেই সকল অভ্যেসের পুনরায় পরিবর্তন করে আগের জীবনে ফিরে যাওয়া এত সহজ কথা নয়। অফিস যেতে গিয়ে একদিকে যেমন অভ্যেসের বদল করতে হবে তেমনই উন্নতি করতে হবে কাজে। এই সময় মেনে চলতে পারেন এই বিশেষ পাঁচ টোটকা। যারা ওয়ার্ক ফ্রম হোম ছেড়ে অফিসে যোগ দিয়েছেন, তাদের জন্য রইল বিশেষ টিপস। 


এই সময় প্রচুর জল খান। জীবনযাত্রায় বদল আসলে অসুস্থ হয়ে পড়ার সমস্যা থেকে যায়। এই সময় অধিকাংশই ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় ভুগে থাকেন। তাই প্রচুর জল খান। কাজের পরিবেশ বদল হল বলে নিজের স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখবেন না তা নয়। এই সময় রোজ ঘড়ি ধরে জল পান করুন। 


নিয়মিত ব্যায়াম করুন। অফিস যাওয়া-আসা,  কাজ সব মিলিয়ে অনেক সময় ব্যয় হয় ঠিকই। কিন্তু, যতই ব্যস্ত থাকুন না কেন নিজের জন্য ৩০ মিনিট বের করুন। আর এই সময় এক্সারসাইজ করুন। তা না হলে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট হাঁটুন। এতেও মিলবে সমান উপকার। সুস্থ থাকবে এই নিয়ম মেনে চলা আবশ্যক।  


সঠিক ডায়েট মেনে চলুন। খাদ্যতালিকায় রাখুন প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেলের মতো উপাদান। সঠিক ডায়েট সুস্থ রাখবে সকলকে। সবজি ও ফল খান। এতে শরীর থাকবে সুস্থ। এতে নতুন লাইফস্টাইলে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। 

 

ফার্স্ট ফুড খাবেন না একেবারেই। অফিস গেলে ফার্স্ট ফুড আর চা খাওয়ার পরিমাণ বেড়ে যায়। আর এই ভুলেই অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা বাড়ে। এই অভ্যসে বদল করুন। টিফিনের সময় এমন খাবার খান যা শারীরিক উন্নতি ঘটাবে। সুস্থ থাকতে মেনে চলুন এই টোটকা। 


টাইম ম্যানেজমেন্ট ঠিক করুন। অফিস গেলে যাওয়া-আসার জন্য একটা সময় লাগে। তেমনই কলিগদের সঙ্গে কথা বলা, টিফিন খাওয়ার জন্য সময় লাগে। এই সব করে সব কাজ মিটিয়ে যেন সঠিক সময় বাড়ি ফিরতে পারেন সে দিকে খেয়াল রাখুন। তাই টাইম ম্যানেজমেন্ট ঠিক করতে হবে। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.