অতিরিক্ত ঘুম কি স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিচ্ছে?

ODD বাংলা ডেস্ক: সময় পেলেই যাদের একটু ঘুমিয়ে নেওয়ার অভ্যাস বা যারা দীর্ঘক্ষণ ঘুমাতে পছন্দ করেন, তাদেরকে এখনই সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন স্বাস্থ্যবিদরা। তারা বলছেন, বেশি ঘুম ডেকে আনতে পারে ঘোর বিপদ। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত ঘুম নানা রকম শারীরিক জটিলতা তৈরির প্রধান কারণ হতে পারে। যা গড়াতে পারে স্ট্রোক পর্যন্ত।

যে কোনো প্রাপ্তবয়স্কের প্রতিদিন আট থেকে নয় ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হলে হজমশক্তি, স্মৃতিশক্তি, হৃদ্‌যন্ত্র, এবং আরও নানা শারীরিক প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। শরীরের ক্লান্তি দূর করার জন্য এবং পর দিনের কাজের শক্তি সঞ্চয় করতে সাহায্য করে এই ঘুমই। কিন্তু দিনে ৯ ঘণ্টার বেশি যারা ঘুমান, গবেষণায় দেখা গেছে, তাদের স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যাচ্ছে।

মস্তিষ্কে যখন রক্ত চলাচল কোনো কারণে বন্ধ হয়ে যায়, বা কমে যায়, তখনই স্ট্রোক হয়ে থাকে। অনেক সময়ে তার বাইরে কোনো রকম উপসর্গ টেরও পাওয়া যায় না। বেশি ঘুমের সঙ্গে স্ট্রোক হওয়ার সরাসরি কী রকম যোগ রয়েছে, তা অবশ্য এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট ভাবে বোঝা যায়নি এই গবেষণাগুলোতে। তবে দেখা গেছে, যারা বেশি ঘুমান, তাদের শরীরে কোলেস্ট্রেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়া বা স্থূলতার মতো সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এমনকি, মানসিক অবসাদও বেশি ঘুমের কারণে হতে পারে। এসব রোগই স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

তবে অনেক আগে যদি শেষবার চুল কাটা হয়ে থাকে তাহলে তিন ইঞ্চি পরিমাণ চুল ছাঁটা উচিত।

কেউ চুল লম্বা করতে চাইলে প্রতি মাসে আধা ইঞ্চি করে চুল ছাঁটার পরামর্শ দেন, ক্যাম্পোস।

চুল কাটলে কি তা দ্রুত বাড়ে?

ক্যাম্পোসের উত্তর “হ্যাঁ”।

নিয়মিত চুল ছাঁটলে এর স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং সুস্থ চুল দ্রুত বাড়ে।

ব্যাখায় দিয়ে তিনি বলেন, “চুল কাটা ও ছাঁটার মাঝে লম্বা সময়ের বিরতি থাকলে চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায়। ফলে আবার বেশি করেই চুল ছাটতে হয়। তাই নির্দিষ্ট সময় পর পর চুল ছাঁটলে চুল সুস্থ থাকে ও বাড়ে।”

তার মতে, আগা ফাঁটা চুলে কেবল ফাঁটা বাড়তেই থাকে। ফলে চুল দুর্বল ও পাতলা হতে থাকে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.