এই ছয় অভ্যেস রপ্ত করুন, বজায় থাকবে শারীরিক ও মানসিক সুস্বাস্থ্য, জেনে নিন কী কী



 ODD বাংলা ডেস্ক: প্রতিটি মানুষেরই শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানান সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এই সব থেকে মুক্তি পেতে মেনে চলুন এই পদ্ধতি। এই ছয় অভ্যেস রপ্ত করুন, বজায় থাকবে শারীরিক ও মানসিক সুস্বাস্থ্য। জেনে নিন কী কী। 


বয়স ৩০ এর কোটায় পা দেওয়া মানেই একের পর এক রোগ শরীরে বাসা বাঁধে। ডায়াবেটিস, প্রেসার, হাইপার টেনশন থেকে কিডনির রোগ। এর সঙ্গে মানসিক জটিলতা তো আছেই। বর্তমানে প্রায় অনেকেই স্ট্রেসের সমস্যায় ভুগছেন। বর্তমানে প্রতিটি মানুষেরই শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানান সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এই সব থেকে মুক্তি পেতে মেনে চলুন এই ছয় পদ্ধতি। এই ছয় অভ্যেস রপ্ত করুন, বজায় থাকবে শারীরিক ও মানসিক সুস্বাস্থ্য। জেনে নিন কী কী। 


ব্যায়াম করুন নিয়ম করে। রোজ মেডিটেশন করুন। নিজের জন্য ৩০ মিনিট সময় বের করুন। এই সময় এক্সারসাইজ ও মেডিটেশন করুন। এতে শরীর ও মন দুই থাকবে সুস্থ।  যে কোনও রোগ থেকে দূরে থাকবেন। 


স্বাস্থ্যকর খাবার খান। সুস্থ থাকতে সঠিক খাদ্যাভ্যাস জরুরি। রোজ পুষ্টিকর খাবার খান। অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে শরীর যেমন খারাপ হয় তেমনই মেজাজ খিটখিটে বোধ করবেন। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। রোজ খাদ্যতালিকায় রাখুন সবুজ সবজি ও ফল। প্রোটিন, ভিটামিন, ক্যালসিয়াম খান নিয়ম করে।  


সুস্থ থাকতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম। রোজ ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমান। আমরা অনেকেই সঠিক সময় ঘুমাতে গেলেও ঘুম আসতে অনেক দেরি হয়ে যায়। রাতে বিছানায় শুয়ে মোবাইল ঘাঁটলে এমনটা হতে পারে। এই অভ্যেস ত্যাগ করুন। এতে শরীর থাকবে সুস্থ।  

 

স্নানের সময় বাড়ান। এতে শরীরের বেশিগুলো শিথিল হয়। তাড়াহুড়োর কারণ দ্রুত স্নান করেন অনেকে। কিন্তু, এই অভ্যেসের বদল করুন। রোজ নিজের জন্য নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ করুন। 


মদ্যপান ও ধূমপানের অভ্যেস থাকলে তা ত্যাগ করুন। এগুলো শরীরে মারাত্মক ক্ষতি করে। এতে মানসিক জটিলতাও বৃদ্ধি পায়। মেনে চলুন এই বিশেষ টোটকা। সুস্থ থাকতে চাইলে এই দুই অভ্যেস ত্যাগ করা প্রয়োজন। 


তেমনই রোজ নির্দিষ্ট সময় খাবার খান। ৯টা থেকে ৯.৩০ এর মধ্যে জল খাবার, ১২টা থেকে ১টার মধ্যে লাঞ্চ আর রাত ৯টার মধ্যে রাতের খাবার সেড়ে নিন। এতে খাবার সঠিক সময় হজম হবে। তা না হলে বাড়তে পারে শারীরিক জটিলতা। তেমনই এই সময় মেনে চললে ওজন থাকবে নিয়ন্ত্রণে। এবার থেকে এই ছয় অভ্যেস রপ্ত করুন, বজায় থাকবে শারীরিক ও মানসিক সুস্বাস্থ্য। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.