বাচ্চার অস্বাভাবিক মেজাজ কিংবা দুর্বলতার মতো সমস্যা উপেক্ষা করবেন না, হতে পারে ক্যালসিয়ামের অভাব
ODD বাংলা ডেস্ক: বাচ্চার সঠিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অভাবে বারে বারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। কোনও বাচ্চার পুষ্টির অভাবে সঠিক বিকাশ ঘটে না। তেমনই কোনও বাচ্চার মধ্যে দেখা দেয় ক্যালসিয়ামের অভাব। বাচ্চার মধ্যে এমন একাধিক সমস্যা দেখা যায়। এদিকে বাচ্চার সুস্থ থাকতে ও সঠিক বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন।
বাচ্চার সঠিক ভবিষ্যত গড়তে চান সকল বাবা মায়েরাই। সে কারণে বাচ্চার ছোট ছোট বিষয় দেওয়া হয় বিশেষ নজর। সব সময় সাবধানে রাখা হয় বাচ্চাকে। এই সবের পরেও বাচ্চারা নানান জটিলতা ভোগেন। কোনও বাচ্চার সঠিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অভাবে বারে বারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। কোনও বাচ্চার পুষ্টির অভাবে সঠিক বিকাশ ঘটে না। তেমনই কোনও বাচ্চার মধ্যে দেখা দেয় ক্যালসিয়ামের অভাব। বাচ্চার মধ্যে এমন একাধিক সমস্যা দেখা যায়। এদিকে বাচ্চার সুস্থ থাকতে ও সঠিক বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন। আজ রইল কয়টি লক্ষণের হদিশ। বাচ্চার শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে হয় এমনটা। জেনে নিন কী কী।
বাচ্চার শরীরে অস্বাভাবিক মেজাজ লক্ষ করলে সতর্ক হন। এমনকী বিক্ষিপ্ত মানসিক আচরণও ক্যালসিয়াম অভাবের কারণে হয়। বাচ্চার মধ্যে এমন মানসিক জটিলতা দেখা দিলে চিকিৎসকরে পরামর্শ নিন।
মানসিক একাগ্রতার অভাবের কারণ হতে পারে বাচ্চার শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব। যদি দেখেন সে পড়ায় মন দিচ্ছে না কিংবা খেলা বা অন্যান্য সকল কাজে একাগ্রতার অভাব দেখা দিচ্ছে তাহলে ফেলে না রেখে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অভাবের কারণ হতে পারে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। বাচ্চা যদি বারে বারে অসুস্থ হয়ে পড়ে তাহলে বুঝতে হবে তার শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব রয়েছে।
রাতে ঘুমাতে সমস্যা ও ঘুমানোর সময় খুব কান্না কাটি করলে তা উপেক্ষা না করাই ভালো। এমন হত শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব ঘটলে। এক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। বাচ্চার মধ্যে এমন লক্ষণ দেখা দিলে তা উপেক্ষা না করাই ভালো।
শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে হাত-পায়ে খিঁচুনির মতো সমস্যা দেখা দেয়। এমন লক্ষণ উপেক্ষা করবেন না। এমন হলে বাচ্চার খাদ্যাতালিকায় পরিবর্তন আনুন ও চিকিৎসকরে পরামর্শ নিন।
সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়-
ক্যালসিয়ামের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হল দুধ। বাচ্চাকে নিয়মিত দুধ ও দুগ্ধজাতীয় খাবার খাওয়ান। এতে তা শরীর সুস্থ থাকবে।
অনেক সময় ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকলে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে এই জটিলতা দূর করা হয়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
তেমনই বাচ্চার দেহে পর্যাপ্ত সূর্যরশ্মি পাওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত করুন। বাচ্চাকে সূর্যের আলোয় নিয়ে যান। ভিটামিন ডি সঠিক ভাবে ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে। মেনে চলুন এই টিপস।
Post a Comment