স্বস্তিকার প্রিয় ভ্রমণ সঙ্গী কে জানেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় খোলসা করলেন 'শ্রীমতী' নিজেই
ODD বাংলা ডেস্ক: টলি থেকে বলি সেলেবরা সকলেই গণপতি পুজোয় ব্যস্ত। সারা দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে গণেশ চতুর্থী উৎসব। গণেশ চতুর্থীকে মহারাষ্ট্রীয়দের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসব বলে মনে করা হয়। মহামারির পর এই প্রথমবারের মতো গণেশ চতুর্থী ধুমধাম করে পালিত হচ্ছে। সম্প্রতি গণপতির আরাধনায় মেতেছেন টলি অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় গণপতি বাপ্পার সঙ্গে ছবি পোস্ট করেছেন স্বস্তিকা, যার ক্যাপশনে লেখা- আমার প্রিয় ঈশ্বর, আমার ভ্রমণ সঙ্গী, আমার পথপ্রদর্শক যিনি আমাকে আমার অন্ধকার দিনে সাহায্য করেছেন এবং যার সাথে আমার অবিরাম কথোপকথন আছে। কৃপা কোরো ঠাকুর, সর্বদা সঙ্গে থেকো।
ভাদ্র ও মাঘ মাসের শুক্লাচতুর্থীকেই বলা হয় গণেশ চতুর্থী। হিন্দুধর্ম মতে এই দিনটিই গণেশের জন্মদিন হিসেবে পালন করা হয়। ৩১ আগস্ট বুধবার সারা দেশ জুড়ে পালিত হয়েছে গণেশ চতুর্থী উৎসব। আগে শুধুমাত্র মহারাষ্ট্রে ধুমধাম করে পালিত হলেও এখন গোটা দেশে, পাড়ায় পাড়ায় শুরু হয়েছে গণেশ পুজো। ভাদ্র ও মাঘ মাসের শুক্লাচতুর্থীকেই বলা হয় গণেশ চতুর্থী। গণেশ চতুর্থী সাধারণত পশ্চিম ও মধ্য ভারতের মহারাষ্ট্র, গুজরাত, উত্তর প্রদেশে খুব বড় করে পালিত হয়। গণেশ চতুর্থী সাধারণত পশ্চিম ও মধ্য ভারতের মহারাষ্ট্র, গুজরাত, উত্তর প্রদেশে খুব বড় করে পালিত হয়। তবে ৩১ আগস্ট সারা দেশে গণেশ চতুর্থী পালিত হয়েছে। গণেশ চতুর্থীর এই উৎসব ১০ দিন ধরে পালিত হয়। গণেশ চতুর্থী থেকে অনন্ত চর্তুদশী পর্যন্ত ভক্তদের সঙ্গে থাকেন গণেশ। এই দশদিন যার মনপ্রাণ দিয়ে গণপতির পুজো করেন তাদের সমস্ত মনোবাঞ্ছা পূরণ হয়। এবং গণেশ সমস্ত ভক্তদের প্রাণভরে আশীর্বাদ দেন।
টলি থেকে বলি সেলেবরা সকলেই গণপতি পুজোয় ব্যস্ত। সারা দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে গণেশ চতুর্থী উৎসব। গণেশ চতুর্থীকে মহারাষ্ট্রীয়দের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসব বলে মনে করা হয়। মহামারির পর এই প্রথমবারের মতো গণেশ চতুর্থী ধুমধাম করে পালিত হচ্ছে। সম্প্রতি গণপতির আরাধনায় মেতেছেন টলি অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় গণপতি বাপ্পার সঙ্গে ছবি পোস্ট করেছেন স্বস্তিকা, যার ক্যাপশনে লেখা- আমার প্রিয় ঈশ্বর, আমার ভ্রমণ সঙ্গী, আমার পথপ্রদর্শক যিনি আমাকে আমার অন্ধকার দিনে সাহায্য করেছেন এবং যার সাথে আমার অবিরাম কথোপকথন আছে। কৃপা কোরো ঠাকুর, সর্বদা সঙ্গে থেকো।
স্বস্তিকাকে কালো রঙের প্রিন্টেড শাড়িতে দেখা গেছে। গণপতি বাপ্পার সামনে দাঁড়িয়ে ছবিতে পোজ দিয়েছেন নায়িকা। বড়পর্দা থেকে ছোটপর্দা সব জায়গাতেই তিনি যেন দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছেন। তাকে থামানোর জো নেই কারোর। যেমন তার অভিনয় দক্ষতা, তেমনই তিনি স্পষ্টবক্তা। তিনি আর কেউ নন, সকলের প্রিয় শ্রীমতী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। যিনি কখনও হারতে শেখেনি। বরং তিনি গর্জে উঠতে বেশি স্বাচ্ছদ্য। আর তাই নাকি বিনোদন দুনিয়ার রাজনীতিতে তিনি কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন। টলিউডের একটু অন্য ঘরনার অভিনেত্রীদের মধ্যে রয়েছেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। থলথলে চর্বি, সারা শরীরে জমেছে মেদ, এহেন চেহারা যেন টলি নায়িকাদের সঙ্গে যেন বেমানান। কিন্তু টলিপাড়ার একটু অন্য ঘরনার অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় যেন এগুলোকেই বড্ড বেশি আঁকড়ে ধরেছেন। বয়স যত বাড়ছে ততই শরীরী সৌন্দর্য ঠিঁকরে বেরোচ্ছে স্বস্তিকার। লো-নেক পোশাক, বক্ষ বিভাজিকা এসব যেন জলভাত। তার কাছে ভারী চেহারা সংজ্ঞাটাই যেন আলাদা। ৪০-এর স্বস্তিকাকে দেখে চোখ ফেরাতে পারছেন না নেটিজেনরা। সুপারবোল্ড অবতারে ছবি শেয়ার করা মাত্রই প্রশংসায় পঞ্চমুখ সকলেই। ছবিতে লাইক ও কমেন্টের সংখ্যাও আকাশছোঁয়া। লাভ থেকে আগুনের ইমোজিতে ভরে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার পাতা। টলিউড থেকে বলিউড, সিনেমা তো রয়েইছে, পাশাপাশি ওয়েবসিরিজে চুটিয়ে কাজ করছেন স্বস্তিকা।
Post a Comment