সবসময় নেগেটিভ চিন্তা মাথায়! এই ৫ রাশিকে সমঝে চলুন আপনিও

 


ODD বাংলা ডেস্ক: স্ট্রেস, অবসাদ বা চাপ সাধারণত দু ধরনের হয় ইতিবাচক ও নেতিবাচক। ব্য়ক্তি বিভিন্ন কারণে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়তে পারে। কোনও কোনও ব্যক্তি নিপুণ ভাবে এই চাপ মোকাবিলা করতে, আবার কেউ কেউ অতিরিক্ত ভয় পেয়ে যান। এঁদের মধ্যে নেতিবাচক চাপের আধিক্য দেখা যায়। এ ধরনের চিন্তাভাবনা কখনও ভালো ফল প্রদান করতে পারে না। সময়মতো এই স্বভাব নিয়ন্ত্রণ করতে না-পারলে এটি ব্যক্তির চরম ক্ষতি করতে পারে। জ্যোতিষ শাস্ত্রে এমন কয়েকটি রাশির কথা বলা হয়েছে, যাঁর জাতকরা নেতিবাচক চিন্তাভাবনা করে থাকেন ও চাপ নেন। কঠিন পরিস্থিতিতে এঁরা এতটাই ঘাবড়ে যান, যে সমস্ত কিছু জটিল করে ফেলেন। কোন রাশির কথা বলা হচ্ছে জেনে নেওয়া যাক।


​মকর রাশি 

এই রাশির জাতকরা লক্ষ্য নির্ভর কাজ করে যান। নিজের নির্ধারিত লক্ষ্যের পথে কোনও বাধা আসতে দেখলেই এই রাশির জাতকরা ঘাবড়ে যান। জীবনে কী করবেন, কখন করবেন ও কী ভাবে করবেন, সে সবই এঁরা আগে থাকে ঠিক করে রাখেন এবং তাতে কোনও পরিবর্তনই এঁরা ভালোবাসেন না। ভবিষ্যৎ আলোচনা মকর রাশির জাতকদের চিন্তিত করে তোলে। এঁদের মধ্যে ধীরে ধীরে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা যায় এবং নিজের যোগ্যতাকেই প্রশ্ন করতে শুরু করেন।


​কুম্ভ রাশি 

এই রাশির জাতকরা সমস্ত ছোটখাটো বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগতে থাকেন। এই রাশির জাতকরা ভবিষ্যৎ জীবন সম্পর্কে বিস্তর চিন্তাভাবনা করে বসেন। এঁরা অনেক সময় এমন বিষয়েও নিয়েও চিন্তিত হয়ে পড়েন যা তাঁদের হাতে নেই। নেতিবাচক ও অহেতুক চাপের পিছনে কুম্ভ জাতকদের এই স্বভাব দায়ী। এঁরা নিজের ওপর বিপুল পরিমাণ কাজের বোঝা চাপিয়ে নেন এবং তার পর তা সময় মতো শেষ করতে গিয়ে হিমশিম খান।



​মীন রাশি 

এই রাশির জাতকরা দ্রুততার সঙ্গে নিজের কৌশল ও সৃজনশীলতাকে উন্নত করার চেষ্টা করে যান। স্বাভাবিক ভাবেই এর ফলে এই রাশির জাতকদের উত্তেজনার স্তর চরমে পৌঁছয়। এই রাশির জাতকরা কল্পনাপ্রবণ। এই রাশির জাতকরা নিজের মনের মধ্যেই কোনও বিষয়ে সম্পর্কে মিথ্যা পটভূমির জাল বুনে নেন, যা এঁদের নেতিবাচক স্ট্রেসকে আরও বাড়িয়ে দেয়।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.