ব্যক্তিগত কথা লুকাতে চাইলে এড়িয়ে চলবেন যেভাবে
ODD বাংলা ডেস্ক: অনেক সময় বিভিন্ন ব্যক্তিগত বিষয়ে আমরা কাছে মানুষদেরও বলতে চাই না। তারপরও তারা নানাভাবে টের পেয়ে যান। তখনো সেসব কথা যদি এড়িয়ে চলতে চান, তাহলে আপনাকে মানতে হবে কিছু নিয়ম। বুদ্ধির সঙ্গে এসব পরিস্থিতি মোকাবিলা করা যায়।
এখন ভাবছেন কীভাবে সেটা সম্ভব? আসুন তাহলে দেখে নেয়া যাক যে কীভাবে মুখের উপর উত্তর না দিয়েও তাকে বুঝিয়ে দেবেন যে আপনি এই প্রশ্নের উত্তর দিতে চাইছেন না!
* খুব ব্যক্তিগত কোনো বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা হলে বা কথা উঠলে স্রেফ এড়িয়ে যান। চেষ্টা করুন টপিক বদলানোর। যাতে স্বচ্ছন্দ্য নন, সেই বিষয়ে একটিও কথা নয়।
* বুঝে কথা বলুন, সব কথা সবার জন্য নয়। সবাইকে সব কথা বলতে যাবেন না। এমন কিছু কথা থাকে যা কেবল থেরাপিস্টের সঙ্গেই বলা যায়। সেই কথাগুলো কেবল তাকেই বলুন।
* যে বিষয় কথা বলতে স্বচ্ছন্দ্য বোধ করছেন না, সেই বিষয়ে কোনো কথা বলবেন না। স্রেফ এড়িয়ে যান। প্রয়োজনে স্পষ্ট করে বলে দিন যে আপনি চাইছেন না এই বিষয়ে কথা বলতে।
* কাটিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন। বলুন যে এই প্রশ্নের কোনো উত্তর আপনার কাছে নেই, থাকলে দিতেন।
* সোজাসুজি না বলতে শিখুন। আপনার না পছন্দ নয়, আপনার যা ভালো লাগে না সেই বিষয়ে সোজাসুজি না করতে শিখুন।
* যে বিষয়ে কথা বলতে চাইছেন না সেটাকে ইমোশনাল গ্রাউন্ডে কাটানোর চেষ্টা করুন। বলুন যে আজকে এই বিষয়ে আপনি কথা বলতে চাইছেন না। আপনার ভালো লাগছে না। পরে কখনো সময় সুযোগ বুঝে এই বিষয়ে কথা বলা যাবে।
* একটা সীমারেখা টেনে রাখুন। কার সঙ্গে কতটা মিশবেন, কাকে কতটা কথা বলবেন, কাকে কতটা অধিকার দেবেন বা দিয়েছেন সেটা স্পষ্ট করে দিন। এবং সেই সীমারেখা না উল্টোদিকের মানুষটাকে টপকাতে দেবেন না নিজে টপকাবেন।
Post a Comment