নিয়মিত এই পাঁচ এক্সারসাইজ করুন, দূর হবে হার্টের রোগ, জেনে নিন কী কী

 


ODD বাংলা ডেস্ক: নিয়মিত এই পাঁচ এক্সারসাইজ করতে পারেন। এতে দূর হবে হার্টের জটিলতা। তেমনই শরীর থাকবে সুস্থ। জেনে নিন হার্ট সুস্থ রাখতে কোন কোন এক্সারসাইজ করা উচিত। সঠিক যোগাসন বা ব্যায়াম করলে সুস্থ থাকা সম্ভব।


বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে একের পর এক শরীরে বাসা বাঁধে। এই সময় ডায়াবেটিস, প্রেসার, হাইপার টেনশনের মতো সমস্যায় ভোগেন অনেকে। আজকাল অল্প বয়সে একাধিক রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। এই সকল রোগের তালিকায় আছে হার্টের রোগ। বর্তমানে অনেকেরই হার্টের রোগে আক্রান্ত। এই রোগ শরীরে বাসা বাঁধলে বদলে ফেলুন সম্পূর্ণ জীবনযাত্রা। তা না হলে এই রোগ মৃত্যুর কারণ পর্যন্ত হতে পারে। পরিমাণে ক্যালসিয়াম, কপার, পটাশিয়াম, ফসফরাস, আয়রন ও ভিটামিনে ভরপুর খাবার খান। সঙ্গে প্রচুর জল খান। এর সঙ্গে নিয়মিত এক্সারসাইজ করুন। নিয়মিত এই পাঁচ এক্সারসাইজ করতে পারেন। এতে দূর হবে হার্টের জটিলতা। তেমনই শরীর থাকবে সুস্থ। জেনে নিন হার্ট সুস্থ রাখতে কোন কোন এক্সারসাইজ করা উচিত। সঠিক যোগাসন বা ব্যায়াম করলে সুস্থ থাকা সম্ভব। 


করতে পারে বজ্রাসন। প্রথমে হাঁটু গেড়ে বসুন। এভাবে আপনার পায়ের গোড়ালির ওপর বসুন। আপনার হাতের তালু রাখুন আপনার হাঁটুর ওপর। পিঠ রাখুন টানটান। স্বাভাবিক রাখুন নিঃশ্বাস। রোজ এই যোগাসন করতে পারেন, মিলবে উপকার। 


হার্ট সুস্থ রাখতে করতে পারেন ভুজঙ্গাসন। প্রথমে মাটিতে উপুর হয়ে শুয়ে পড়ুন। এবার দুটো হাত রাখুন মাটিতে। এবার হাতে ভর দিয়ে মাথা তুলুন। মাথা থেকে পেটের অংশ পর্যন্ত ওপরের দিকে তুলবেন। অভাবে সাপের ফনার মতো ভঙ্গিতে থাকুন। এভাবের রোজ ৩ থেকে ৪টি করে সেট করতে পারেন। ধীরে ধীরে ব্যায়ামের সময় বৃদ্ধিতে উপকার পাবেন।  


তাড়াসন করতে পারেন। আপনার পা সমান্তরাল রেখে সোজা হয়ে দাঁড়ান। এবার উভয় পায়ে সমান ভর রাখুন। হাত দুটো আকাশের দিতে তুলুন। টান টান করুন। এভাবে কয়েক সেকেন্ড থেকে আবার পুরনো অবস্থায় ফিরে আসুন। এতে হার্ট থাকবে সুস্থ।  


সমকোনাসন করতে পারেন। একটি যোগাসনটি পিছনের মেরুদন্ডকে শক্তিশালী ও লম্বা করতে সাহায্য করুন। এতে রক্ত চলাচল ঠিক আছে। সঙ্গে হার্ট থাকে ভালো। 


পশ্চিমোত্তনাসন করতে পারেন। এটি হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। রোজ এই ব্যায়াম করলে হার্ট থাকবে সুস্থ। মাটিতে সোজা হয়ে বসুন এবার হাত টান টান করে ওপরের দিকে করুন। এই ভাবে পা স্পর্শ করুন। এই অবস্থায় কিছুক্ষণ থাকুন। আবার পূর্বের অবস্থায় ফিরে যান। মিলবে উপকার। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.