৩০ পেরিয়েছেন? সুস্থ মেরুদণ্ডের জন্য যে ৫টি জিনিস নিয়মিত খাবেন

 


ODD বাংলা ডেস্ক: দৈহিক শক্তি ও ভারসাম্যের জন্য শক্তিশালী হাড় অপরিহার্য। হাড় দুর্বল হতে শুরু করলে জীবন দুঃস্বপ্নের মতো হয়ে যায়। আর হাড়ের মধ্যে সবচেয়ে দুর্বল হলো মেরুদণ্ডের কর্ড। যা ৩০ বছর বয়সে তার শক্তি হারাতে শুরু করে।


ঘাড় ব্যথা, পিঠে ব্যথা, হাঁটতে অসুবিধা, নিতম্বে ব্যথা দুর্বল মেরুদণ্ডের লক্ষণ। এ ছাড়া আপনার হাত, পা বা পায়ের পাতাও অসাড় হয়ে যেতে পারে। অতএব, ৩০-এর আগে অবশ্যই এই খাবারগুলো আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করুন।


♦ সবজি


আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে এটি কোমরের জন্য বিশেষ উপকারী। কিছু সবুজ সবজি কোমরের সমস্যা বাড়তে দেয় না। এর মধ্যে রয়েছে পালং শাক, ব্রোকলি ইত্যাদি, যা মেরুদণ্ডের প্রদাহ প্রতিরোধ করে।


♦ উদ্ভিদ প্রোটিন


মেরুদণ্ড মজবুত করতে উদ্ভিদের প্রোটিন খুবই উপকারী। এটি নন-ভেজ খাবারের প্রোটিনের চেয়ে বেশি উপকারী। তাই আপনার চিয়া বীজ, ডাল এবং মটরশুঁটি খাওয়া উচিত।


♦ দুগ্ধজাত পণ্য


৩০-এর পর মেরুদণ্ডের হাড়ের জন্য ক্যালসিয়াম খুব গুরুত্বপূর্ণ। দুগ্ধজাত দ্রব্য ক্যালসিয়ামের সবচেয়ে ভালো উৎস। পনির, দুধ ও দই খেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। তবে এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এতে আপনার মেরুদণ্ড মজবুত হবে।


♦ ভেষজ খাবার খান


৩০ বছরের পর অবশ্যই ডায়েটে কিছু ভেষজ অন্তর্ভুক্ত করুন। এটি হাড়ের প্রদাহ রোধ করবে। এ জন্য ভেষজ চা খেতে পারেন এবং খাবারে হলুদ, দারচিনি, আদা, তুলসী ইত্যাদি যোগ করতে পারেন।


♦ গাঢ় রঙের ফল


তাজা ফল খেলে মেরুদণ্ডের হাড় মজবুত হয়। তবে শুধু গাঢ় রঙের ফলই বেছে নিন। বেরি মেরুদণ্ডের জন্য খুবই উপকারী। কিন্তু দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো এটির অতিরিক্ত সেবনও ক্ষতিকর হতে পারে। তাই সীমিত পরিমাণে খান।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.