অ্যাংজাইটির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে জীবনযাত্রায় আনুন এই কয়টি পরিবর্তন, দ্রুত মিলবে উপকার

 


ODD বাংলা ডেস্ক: সবার আগে খাদ্যতালিকায় আনুন পরিবর্তন। আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য নির্ভর করে খাদ্যাভ্যাসের ওপর। অস্বাস্থ্যকর খাবার যেমন শারীরিক জটিলতা তৈরি করে তেমনই মানসিক স্বাস্থ্যে খারাপ প্রভাব ফেলে। রোজ পুষ্টিকর খাবার খান। এতে অ্যাংজাইটির মতো সমস্যা থেকে মিলবে মুক্তি। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। খাদ্যতালিকায় রাখুন প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল থেকে ক্যালসিয়ামের মতো উপাদান। 


রোজ ৪০ থেকে ৫০ মিনিট ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করতে না পারলে অন্তত ৪০ মিনিট থেকে ৫০ মিনিট হাঁটুন। সুস্থ থাকতে নিজের জন্য সময় বের করুন। শরীরচর্চার অভাবে দেখা দেয় অ্যাংজাইটির মতো সমস্যা। তাই সুস্থ থাকতে নিয়মিত শরীর চর্চা প্রয়োজন। সারাদিন যতটা পারবেন শারীরিক ভাবে সক্রিয় থাকার চেষ্টা করুন। এতে মিলবে উপকার। 


মেডিটেশন করুন নিয়ম করে। এতে মিলবে উপকার। প্রতিদিন সকালে নিজের জন্য নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ করুন। এই সময় মেডিটেশন করুন। অ্যাংজাইটি থেকে মুক্তি পাওয়ার সেরা উপায় হল মেডিটেশন। মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে রোজ মেডিটেশন করা প্রয়োজন। এতে মিলবে উপকার। রোজ নিয়ম করে মেডিটেশন করুন।  


জীবন যাত্রায় ভারসাম্য বজায় রাখুন। সঠিক জীবনযাত্রা বজায় রাখলে মানসিক শান্তি মিলবে। দূর হবে অ্যাংজাইটির সমস্যা। রোজ সঠিক সময় উঠুন। সঠিক সময় খাবার খান। সঠিক সময় ঘুমাতে যান। এতে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। মিলবে উপকার। মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস।  


রোজ ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমান। সঠিক ঘুম না হলে সারাদিন মেজাজ খিটখিট করে। মেনে চলুন এই বিশেষ উপায়। রোজ নির্দিষ্ট সময় না ঘুমালে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর খারাপ প্রভাব পড়ে। তাই রোজ সঠিক সময় ঘুমান। আর রাতে ঠিক সময় ঘুমাতে যাবেন। তা না হলে সমস্যা বৃদ্ধি পাবে।   


ম্যাসাজ করলে মিলবে উপকার। যদি অ্যাংজাইটি থেকে একেবারে মুক্তি না মেলে তাহলে ম্যাসাজ করাতে পারেন। অ্যাংজাইটি থেকে মুক্তি পাওয়ার এক বিশেষ উপায় হল ম্যাসাজ। বর্তমান প্রতিযোগিতার যুগে লড়াই করতে গিয়ে বাড়ছে মানসিক জটিলতা। দেখা দিচ্ছে অ্যাংজাইটির সমস্যা। এর থেকে মুক্তি পেতে মেনে চলুন এই টিপস।   


ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও গ্রিন টি খেতে পারেন। অ্যাংজাইটির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে  ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও গ্রিন টি খেতে পারেন। রোজ ২ থেকে ৩ কাপ গ্রিন টি খেতে পারেন। তেমনই খাদ্যতালিকায় রাখুন  ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যুক্ত খাবার। এতে মিলবে উপকার। মিলবে উপকার। 


পরিকল্পনা করে কাজ করুন। সারা দিন কখন কোন কাজ করবেন, কোন কাজে কতটা সময় ব্যয় করবেন, তা ঠিক করে নিন। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। এতে অ্যাংজাইটির সমস্যা থেকে মিলবে মুক্তি। পরিকল্পনা করে কাজ করলে অ্যাংজাইটির সমস্যা দেখা দেবে না। মেনে চলুন এই টোটকা। 


সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নানান রোগ। অল্প বয়সেই ডায়াবেটিস, প্রেসার, কোলেস্টেরল থেকে হার্টের রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। এই সমস্যার অন্যতম কারণ হল স্ট্রেস। অফিসে কাজের চাপ, আর্থিক জটিলতা, সাংসারিক অশান্তি- এই সকল সমস্যায় ভুক্তভোগী অনেকেই। এর কারণে বাড়ছে শারীরিক ও মানসিক জটিলতা।  


স্ট্রেসের কারণে বাড়ছে মানসিক জটিলতা। এই স্ট্রেস নানান রোগের কারণ। এই স্ট্রেস থেকে মুক্তি পেতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সেই সঙ্গে মেনে চলুন এই কয়টি বিশেষ টিপস। দ্রুত মিলবে উপকার। শরীর থাকবে সুস্থ। বজায় থাকবে মানসিক স্বাস্থ্য। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.