হালফ্যাশনে স্ট্রেটনিং, ভুল হলে সৌন্দর্যেই লুকিয়ে মারাত্মক রোগ

 


ODD বাংলা ডেস্ক: হালফ্যাশনে রাজত্ব করছে স্ট্রেটনিং। তরুণী থেকে মধ্যবয়সিনী, পার্লারে গিয়ে স্ট্রেট করাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,সৌন্দর্যের আড়ালেই লুকিয়ে মারণ রোগের উপাদান। সতর্ক করেছেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা। 

ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, হেয়ার স্ট্রেটনিং-এর জন্য যে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় তার থেকে ইউটেরাইন ক্যানসার হতে পারে৷ ডিম্পলের কথায়, আমাদের শরীরে ত্বক হল লার্জেস্ট ব্রিদিং অর্গান। যা এর উপর দেওয়া হয়, তা শোষণ করে নেয় ত্বক। ফলে গভীর বিপদ হতে পারে বলে মত এই আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞের।


>>রাসায়নিকের তুলনায় ডিম্পল বরং মত দিয়েছেন ঘরোয়া উপাদান ব্যবহারের দিকে। তার মতে, যে সব নিরামিষ জিনিস আমরা খাই বা রান্নার উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করি, তার অধিকাংশই ব্যবহার করা যায় ত্বকচর্চায়। 


>>বাটারমিল্ক চুল স্ট্রেটনিংয়ে ব্যবহার করা যায়। এতে আছে ব্যাকটেরিয়াল এনজাইম। যার ফলে স্ক্যাল্প পরিষ্কার রেখে চুল মোলায়েম থাকে।


>>রাইস ওয়াটারও চুলের জন্য ভালো। চুলে ও স্ক্যাল্পে রাইস ওয়াটার লাগিয়ে অপেক্ষা করতে হবে ২০ মিনিট। তার পর কুসুম গরম জল দিযে ধুয়ে নিতে হবে। সপ্তাহে একবার করলেও চুলের ঔজ্বল্য আসবে চোখে পড়ার মতো।


>>রাতভর মেথি ভিজিয়ে রাখুন। তারপর সকালে ভেজানো মেথির সঙ্গে ব্লেন্ড করুন টক দই। এই মিশ্রণ ব্যবহার করুন শ্যাম্পু বা হেয়ারমাস্ক হিসেবে৷ এতে চুলের পুষ্টিসাধন হবে৷ স্বাভাবিক ভাবেই স্ট্রেট হবে চুল৷ শুষ্কতা দূর হয়ে চুলে আর্দ্রতা বজায় থাকবে।


>>কোনো উপাদান থেকে অ্যালার্জি বা অন্যান্য সমস্যা দেখা দিলে যোগাযোগ করতে হবে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.