ভুলেও খাবেন না এই কয়টি খাবার, বাড়ছে কিডনিটে পাথর জমার সম্ভাবনা, দেখে নিন তালিকা

 


ODD বাংলা ডেস্ক: বয়স ৩০ এর কোটায় পা দেওয়ার অর্থ একের পর এক শরীরিক জটিলতা। অল্প বয়সেই নানান শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছেন সকলে। ডায়াবেটিস থেকে শুরু করে হার্টের রোগ, লিভারের সমস্যা থেকে শুরু করে দেখা দেয় কিডনির সমস্যা। বর্তমানে কিডনিটে পাথর জমার সমস্যায় অনেকেই ভুগছেন। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার প্রয়োজন। তার আগে বদল আনুন খাদ্যাতালিকায়। আজ রইল কয়টি খাবারের হদিশ। এই সকল খাবার অধিক মাত্রায় খাওয়ার কারণে বাড়ছে কিডনিটে পাথর জমার ঝোঁক। দেখে নিন তালিকায় কে কে আছেন।


মুলো- অধিক মাত্রায় মুলো খাওয়া শারীরিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। এতে প্রচুর পরিমাণে অক্সালেট থাকে। যা একাধিক শারীরিক জটিলতার কারণ হতে পারে। তেমনই কিডনিতে স্টোন জমতে পারে।


ঠান্ডা পানীয়, প্যাকেট জাত ফল জল কিংবা অধিক চিনি খেয়ে থাকেন যারা তাদের কিডনিতে পাথর হতে পারে। অধিক মাত্রায় চিনি খাওয়া বন্ধ করুন। বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় পানীয় তেমন না খাওয়াই ভালো। এতে শরীর থাকবে সুস্থ। দূর হবে কিডনিতে পাথর জমার সম্ভাবনা।


দিনে দুই থেকে তিন বারের বেশি কফি বা চা না খাওয়াই ভালো। বারে বারে যাপা কফি বা চা খান, তাদের হতে পারে কিডনিতে স্টোন। তাই সময় থাকতে সতর্ক হন। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস।


তেমনই অধিক ভাজাভুজি খাবেন না। এতে কিডনির ওপর খারাপ প্রভাব পড়ে। অধিক ভাজাভুজি খাওয়া মোটেও উচিত নয়। এতে শারীরিক জটিলতা বৃদ্ধি পেতে পারেন। মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টিপস।


তেমনই কিডনি ভালো রাখতে চাইলে প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ গ্লাস জল পান করুন। তেমনই কখনোই প্রস্রাব চেপে রাখবেন না। ডাক্তারি পরামর্শ ছাড়া ব্যথার ওষুধ কিংবা অ্যান্টি বায়োটিক খাবেন না। তেমনই কোনও রকম সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকরে পরামর্শ নিন। বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস আছে, কিংবা প্রেসার আছে তারা নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিয়মিত চেকআপ করার। এতে সমস্যা থাকলে তা সঠিক সময় ধরা পড়বে। মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টিপস। শরীর সুস্ত রাখতে ও কিডনির রোগ দূর করতে মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টিপস। যাবতীয় সমস্যা দূর হবে এই সকল উপায়। মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টিপস। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.