একঘেঁয়ে জীবন শারীরিক ও মানসিক জটিলতার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে? পাঁচ উপায় মিলবে মুক্তি
ODD বাংলা ডেস্ক: প্রতিদিনের একই শিডিউল। রোজ ঘুম থেকে উঠে সংসার সামলে অফিস। সেখানে কঠিন পরিশ্রম। আবার বাড়ি ফিরে সেই এক কাজ। এত পরিশ্রমের মধ্যে গোটা সপ্তাহ কাটে যে সপ্তাহান্ত সকলেই চান বিশ্রাম নিতে। এই করতে গিয়ে জীবন হয়ে উঠেছে একঘেঁয়ে। আর এই একঘেঁয়ে জীবন অনেকেরই শারীরিক ও মানসিক জটিলতার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রইল সহজ পাঁচ টোটকা। জীবনযাত্রায় আনুন ছোট কয়টি পরিবর্তন। এতে শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ বোধ করবেন। এমনকী, দূর হবে একঘেঁয়েমি।
রোজ ৩০ মিনিট করে হাঁটুন। এই হাঁটার অভ্যেস শরীর ও মন উভয় রাখে সুস্থ। রোজ যতই ব্যস্ত থাকুন না কেন, নিজের জন্য ৩০ মিনিট বরান্ন দরুন। দিনের শুরুতে ৩০ মিনিট হাঁটার চেষ্টা করুন। একান্ত না পারলে দিনের অন্য সময় হাঁটতে পারেন। এতে শরীর থাকবে সুস্থ। সঙ্গে মনও ভালো থাকবে।
সারাদিন যতটা পারবেন শারীরিক ভাবে সক্রিয়া থাকার চেষ্টা করুন। এই অভ্যেস শরীর ও মন উভয়ের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। প্রতিদিন মেনে চলুন এই টিপস। এতে মিলবে উপকার।
শরীরে কোনও রকম জটিলতা থাকলে তার থেকে দেখা দেয় এক ঘেঁয়েমি। মেজাজ হয় খিঁটখিঁটে তাই শরীর সুস্থ রাখার চেষ্টা করুন। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। রোজ স্বাস্থ্যকর খাবার খান। দুপুর ও রাতে তো বটেই সঙ্গে স্ন্যাক্সেও খান উপকারী খাবার। এতে মিলবে উপকার।
সোশ্যাল মিডিয়ায় অবশ্যই অ্যাক্টিভ থাকবেন তবে, কারও পোস্ট যদি আপনার মানসিক জটিলতার কারণ হয় তবে তা এড়িয়ে চলাই ভালো। সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরা সকলেই ভালো মুহূর্তের ছবি দিয়ে থাকি। কিন্তু, এর বাইরেও জীবন আছে। আর অন্যের ভালো মুহূর্তের ছবি অনেক সময় আমাদের মানসিক জটিলতার কারণ হয়। তাই এমন জিনিস এড়িয়ে চলাই ভালো।
পরিবারে ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান। শারীরিক ও মানসিক জটিলতা থেকে মুক্তি পাওয়ার এটি সব থেকে উপকারী টোটকা। সময় বের করে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করুন। এতে মনে আসবে প্রশান্তি। মিলবে উপকার। এই বার থেকে শারীরিক ও মানসিক জটিলতার কাটাতে কিংবা জীবনের একঘেঁয়েমি দূর করতে মেনে চলুন বিশেষ টিপস। এই উপায় দ্রুত মিলবে উপকার। কাজে আসবে নতুন উদ্যোগ।
Post a Comment