সাময়িক স্বস্তি পেতে বারে বারে কফি কাপে চুমুক দিচ্ছেন? জেনে নিন শীতের সময় দিনে কটা কফি খাওয়া নিরাপদ

 


ODD বাংলা ডেস্ক: ক্রমে বেড়ে চলেছে শীতের আমেজ। কদিন ধরে কনকনে ঠান্ডায় হাঁপিয়ে উঠেছেন অনেকেই। এই সময় ঠান্ডা থেকে মুক্তি পেতে কী করবেন তা স্থির করে উঠতে পারছেন না। গরম পোশাক তো আছেই সঙ্গে সময়িত স্বস্তি পেতে অনেকেই গরম খারাপ খাচ্ছেন। আর কেউ কেউ বারে কফি খাচ্ছেন। শীতের সময় অনেকেই বারে বারে কফি খান। এতে ক্লান্তি দূর হয়, এনার্জি আসে সঙ্গে ঠান্ডাতে স্বস্তি মেলে। এমন সময় সুস্থ থাকতে চাইলে এই অভ্যেস ত্যাগ করুন। বারে বারে কফি খেলে শরীরের হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। দেখে নিন দিনে কতবার কফি খাওয়া উপযুক্ত।


বিশেষজ্ঞের মতে, কফির মধ্যে থাকে ক্যাফেইন নাম উপাদান। যা শরীরের পক্ষে নির্দিষ্ট মাত্রা পর্যন্ত ভালো। তার বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। বিশেষজ্ঞের মতে, একজন মানুষের ৪০০ মিলিগ্রামের বেশি কফি খাওয়া উচিত নয়। প্রতিদিন ৪০০ মিলিগ্রাম করে কফি খান। এখন প্রশ্ন হল কী করে বুঝবেন আপনি কতটা কফি খেয়েছেন? আসলে ১ কাপ কউিতে থাকে ৭০ থেকে ১৪০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন। সেই হিসেব অনুসারে দেখলে, একজন মানুষের দিনে ৪ থেকে ৫ কাপের বেশি কফি পান করা উচিত নয়। এতে বাড়তে পারে শারীরিক জটিলতা। তাই শীতের সময় সুস্থ থাকতে মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। দিনে ৪ থেকে ৫ বারের বেশি কফি খাবেন না।


তেমনই সারাদিন যখন খুশি কফি খাওয়া উচিত নয়। এতে বাড়তে পারে শারীরিক জটিলতা। বিশেষজ্ঞের মতে, রাতের দিকে খুলেও কফি খাবেন না। কফিতে এমন কিছু উপাদান আছে যা আমাদের এনার্জি বৃদ্ধি করে, নিদ্রা দূর করে, কমায় ক্লান্তি ভাব। সে কারণে রাতের দিকে কফি খেলে ঘুমে আসতে পারে ব্যঘাত। অনিদ্রার সমস্যায় ভুগতে পারেন। তাই ভুলেও এই কাজ করবেন না। রাতের দিকে কফি খাবেন না। এটি বাড়াতে পারে শারীরিক জটিলতা। তাই মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। তেমনই শীতের সময় রোজ ৪০০ মিলিগ্রাম গ্রামের বেশি ক্যাফেইন গ্রহন করবেন না। দিনে ৪ থেকে ৫ গ্লাসের বেশি কফি খাবেন না।


সেই সঙ্গে শীতের মরশুমে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন কফি। কফি দিয়ে ফেসস্ক্রাবার বানাতে পারেন। এতে ত্বকের যাবতীয় দাগ দূর হবে। সঙ্গে ত্বক হবে উজ্জ্বল। মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টিপস।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.