সেক্স থেরাপি নিয়ে গবেষকদের মতামত

 


ODD বাংলা ডেস্ক: সেক্স থেরাপি নিয়ে একাধিক গবেষণা হলেও ২০০৫ সালে সেক্স থেরাপি ও রিসার্চের একটি গবেষণা নিয়ে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা চলে। এই গবেষণায় উঠে আসে, মিলনের সময় কতক্ষণ হলে তা একজন নারীর ক্ষেত্রে তা সুখের হয়।

জ্যাকুলেশন ল্যাটেন্সি টাইম বা আইএলটি নিয়ে একাধিক সংস্থা একাধিক গবেষণা চালিয়েছে, তার অর্থই হচ্ছে মিলনের সময় কতটা হলে পূর্ণ সুখ মেলে। তবে চিকিৎসকরা বলছেন, ফোর প্লে বিষয়টিও মিলনেরই অংশ। ইজ্যাকুলেশন ল্যাটেন্সি টাইম বা আইএলটি নিয়ে একাধিক সংস্থা একাধিক গবেষণা চালিয়েছে, তার অর্থই হচ্ছে মিলনের সময় কতটা হলে পূর্ণ সুখ মেলে। তবে চিকিৎসকরা বলছেন, ফোর প্লে বিষয়টিও মিলনেরই অংশ।


>> সবার ক্ষেত্রেই মিলন বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় সময়ের নিরিখে। একজন পুরুষ নিজেকে বিচার করতে চান সেই বিষয়ে। একজন নারীর সুখও অনেকটা এর উপরেও নির্ভর করে। কিন্তু ঘড়ি ধরে কী সেটা সম্ভব। 


>> সর্বোচ্চ সময় নির্ধারণের ক্ষেত্রে একটি ইঙ্গিত গবেষকরা করেছেন। সেখানে বলেছেন, সাধারণত কোনো যুগলের ক্ষেত্রে যদি ১০ থেকে ৩০ মিনিট টিকে থাকতে পারেন, তাহলে অত্যাধিক মাত্রায় যৌনতা বলে ধরা হয়।


>> আবার পেনসিলভেনিয়ার গবেষক এরিক কোর্টি একটি গবেষণায় দাবি করেছিলেন, সাত থেকে ১৩ মিনিটের জন্য যে মিলন টিকে থাকে, সেটিকে যথেষ্ট বা সুখের বলা যেতে পারে। অর্থাৎ, কমপক্ষে সাত থেকে ১৩ মিনিট তবে হিসাব এখানেই শেষ নয়।


>> গবেষকরা আরো বলেছেন, দুই থেকে তিন মিনিটের ব্যবধানে যদি কারো মিলন শেষ হয়, তাহলে সেটিকে যথেষ্ট নয় বলেই মনে করছেন গবেষকরা। তবে দীর্ঘ সময় মিলন থাকার যে দাবি করা হয়, তাকে নস্যাৎ করে দিয়েছেন চিকিৎসকরা।


>> চিকিৎসকরা বলছেন, মিলন নিয়ে স্পষ্ট বাস্তবিক ধারণা মাথায় রাখা দরকার। তাতে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এবং যারা কোনো সমস্যা নিয়ে আসেন, তাদের চিকিৎসা করতেও এক্ষেত্রে সুবিধা হয়।


উল্লেখ্য, এই নিয়ে বিস্তারিত একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক জার্নাল অফ সেক্সুয়াল মেডিসিনে।অস্ট্রেলিয়ার গবেষণায় প্রকাশিত হয়েছে, সেখানকার নারীরা অনেকেই সেক্সুয়াল সময় নিয়ে বিশেষ ভাবিত নন।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.